মঙ্গলবার (৮ জুলাই) ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন পানি উন্নয়ন বোর্ড শরীয়তপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মাদ তারেক হাসান।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এর আগেও অন্তত দুবার এ বাঁধে ভাঙন দেখা দেয়। সেসব ভাঙন ঠেকাতে জিও ব্যাগ ডাম্পিং কার্যক্রম চললেও তা শেষ হতেই না হতেই এবার আবারও প্রায় ১৫০ মিটার অংশ ধসে পড়ে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা সেতু প্রকল্পের আওতায় ২০১০-১১ অর্থবছরে পদ্মা সেতু থেকে মাঝিরঘাট হয়ে পূর্ব নাওডোবা আলম খাঁরকান্দি জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত প্রায় ২ কিলোমিটার দীর্ঘ ‘কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড’ বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিল। এই বাঁধ নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ১১০ কোটি টাকা।
এলাকাবাসীর দাবি, দ্রুত ও কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে পুরো কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড ও আশপাশের এলাকা মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে। তারা নদী শাসন ও দীর্ঘস্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি জানান।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড শরীয়তপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মাদ তারেক হাসান বলেন, পদ্মা সেতুর কন্সট্রাকশন ইয়ার্ড সংলগ্ন মাঝিরহাট এলাকায় হঠাৎ ভাঙন শুরু হয়েছে। আমরা জরুরি ভিত্তিতে ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।