আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, দ্বীপ দেশগুলোর অনেক এলাকাই এখনো বিদ্যুৎবিহীন। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে অনেক এলাকা।
বিবিসির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জ্যামাইকায় অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। হাইতিতে নিহত হয়েছেন অন্তত ২০ জন, এর মধ্যে ১০ জনই শিশু।
জ্যামাইকার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্ড্রু হোলনেস বলেন, ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ বাড়ির ছাদ উড়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হাসপাতাল, লাইব্রেরি, পুলিশ স্টেশন, বন্দরঘরসহ অন্যান্য সরকারি স্থাপনা।
মেলিসা এখন দুর্বল হয়ে ক্যাটাগরি–১ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলেও, তা এখনো তাণ্ডব চালিয়ে যাচ্ছে।


