বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টার সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটে। পরে র্যাবের সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ শুরু করে। এ কাজ করতে গিয়ে র্যাবের ১৬ জন সদস্য বিভিন্ন অপরাধে সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, মাদক ও ছিনতাইয়ের অভিযোগ পাওয়া যায়। এসব অপরাধের কারণে এসব সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চলছে।
র্যাব মহাপরিচালক বলেন, ৫ আগস্টের পর আমাদের কিছু চ্যালেঞ্জ ছিল। আনসার বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে বিদ্রোহ, গার্মেন্টস সেক্টরে অস্থিতিশীল, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে কর্মবিরতিসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাচ্ছে র্যাব। সাড়ে ১৪ হাজার আসামিসহ এ পর্যন্ত অবৈধ ২০ হাজার অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব ডিজি বলেন, আমি যতদিন দায়িত্ব পালন করবো ততদিন র্যাব গুম, খুনে জড়িত হবে না বলে নিশ্চয়তা দিচ্ছি।