মঙ্গলবার (১১ই নভেম্বর) রেজিস্ট্রার মোঃ এনামুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের শীর্ষ নেতার এই ভাতিজা কর্মচারী নেতা থাকাকালীন তার বোন জামাই হোসাইন চৌধুরীকে ভুয়া তথ্য প্রদান ও কাগজপত্র দিয়ে চাকুরী নেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে।
এছাড়া কয়েক লক্ষাধিক টাকার অডিট আপত্তি সহ নানা অভিযোগে সমালোচিত এই কর্মকর্তার আপগ্রেডেশন নিয়েও আছে প্রশ্ন।
অভিযোগ আছে মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পূর্বে ক্ষমতাবলে সেকশন অফিসার থেকে সহকারী রেজিস্ট্রার পদে আপগ্রেডেশন নেন তিনি। সম্প্রতি সরকারি এক অডিটে ধরা পরে এ তথ্য। ফলে প্রায় ৩ লক্ষ টাকার অডিট আপত্তি দেখায় অডিট কর্তৃপক্ষ।
প্রসঙ্গত, উজ্জ্বল চৌধুরীর অবৈধভাবে আপগ্রেডেশন এবং ভুয়া ও জাল কাগজপত্র দাখিল করে বোন জামাইকে চাকরি দেওয়ার বিষয়ে গোবিপ্রবি প্রেসক্লাবের মাধ্যমে বিভিন্ন অনলাইন, প্রিন্ট ও ইৱেকট্রিক মিডিয়ায় নিউজ হলে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে।


