২০২৫ সালে পাকিস্তান এখন পর্যন্ত ৫৪টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছে এবং প্রতিটি ম্যাচেই খেলেছেন সালমান। এর আগে কোনো ক্রিকেটার এক বছরে এত ম্যাচ খেলেননি।
গত রোববার ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ম্যাচ খেলতে নেমেই রেকর্ডটি নিজের করে নেন সালমান। এ ম্যাচের মধ্য দিয়েই তিনি ফিছনে ফেললেন এক পঞ্জিকাবর্ষে সর্বোচ্চ ৫৩ ম্যাচ খেলা তিন কিংবদন্তি রাহুল দ্রাবিড়, মহেন্দ্র সিং ধোনি ও মোহাম্মদ ইউসুফকে।
পুরো বছরজুড়ে সালমানের ব্যস্ততা ছিল চোখে পড়ার মতো। তিনি ৩২টি আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি, ১৭টি ওয়ানডে ও পাঁচটি টেস্ট খেলেছেন। বৃহস্পতিবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাঠে নেমে এক বছরে সর্বাধিক ম্যাচ খেলার জাতীয় রেকর্ড ভাঙবে পাকিস্তান।
এক পঞ্জিকাবর্ষে ৫০ বা তার বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার কীর্তি আছে মোট ২২ জন ক্রিকেটারের। প্রথম এই মাইলফলক ছুঁয়েছিলেন শচীন টেন্ডুলকার, ১৯৯৭ সালে। পরে এই তালিকায় যুক্ত হয়েছেন ল্যান্স ক্রুজনার, পল কলিং উড, অ্যঞ্জেলো ম্যাথুস, দ্রাবিড়, ধোনি, ইউসুফসহ আরও অনেকে। সাম্প্রতিক সময়ে ২০২৩ সালে নিউজিল্যান্ডের ড্যারেল মিচেল খেলেন ৫১ ম্যাচ।
এক পঞ্জিকাবর্ষে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার রেকর্ডটা ভারতের দখলে। ২০২২ সালে তারা ৭১টি ম্যাচ খেলেছে। এ বছর পাকিস্তান সর্বোচ্চ ৫৪টি ম্যাচ খেলেছে, যা অন্য যেকোনো দলের চেয়েও বেশি। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলেছে ৪৫টি ম্যাচ।


