রোববার (২৬ মে) সকালে তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করেন।সিরাজুল ইসলাম বলেন, আজ বরিশাল থেকে একটি ফ্লাইট ছিল। আবহাওয়া প্রতিকূল থাকায় সেটি বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া বিমানবন্দরে সব বিমান ওঠানামাও স্থগিত করা হয়েছে।
কলাপাড়ার খেপুপাড়া রাডার স্টেশন কেন্দ্রের ইনচার্জ তড়িৎ প্রকৌশলী আব্দুল জব্বার শরীফ বলেন, গতকাল রাত থেকেই টানা বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এখন পর্যন্ত ২৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
এদিকে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে সব ধরনের উড়োজাহাজ ওঠানামা বন্ধ ঘোষণা করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম আজ সকালে গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেত জারি করেছে আবহাওয়া অফিস। এ ছাড়া চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরেও ৯ নম্বর মহাবিপৎসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
রোববার (২৬ মে) সকালে ঘূর্ণিঝড় রিমাল নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া এক বিশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী এবং তাদের কাছের দ্বীপ ও চরগুলো ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেতের আওতায় থাকবে।