মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) ব্যারিস্টার সুমনকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার উপপরিদর্শক আব্দুল হালিম। অন্যদিকে সাবেক সংসদ সদস্যের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। ওই জামিনের বিরোধিতা করেন রাষ্ট্রপক্ষ।
পরবর্তীতে উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে সোমবার (২১ অক্টোবর) দিবাগত রাতে মিরপুর-৬ এলাকা থেকে ব্যারিস্টার সুমনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই হবিগঞ্জের মাধবপুর ১০ নম্বর হাতিয়াইন ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি হৃদয় জুমার নামাজ আদায় করে মিরপুর-১০ নম্বরে সমাবেশে যান। সেখানে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। সমাবেশে হামলাকারীরা ককটেল বোমা নিক্ষেপ করে এবং গুলি চালায়। এতে গুলিবিদ্ধ হন হৃদয়। এ ঘটনায় ২৩ সেপ্টেম্বর তিনি মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন। মামলার ৩ নম্বর এজাহারনামীয় আসামি ব্যারিস্টার সুমন।