এরই ধারাবাহিকতায় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করে অবমুক্ত করেছেন সরকারি খাল, নদী, খাস জমি ও ১০ একর অর্পিত সম্পত্তি। পাশাপাশি সিল গালা করেছেন বেশ কয়েকটি অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। উচ্ছেদ করেছেন বেশ কিছু অবৈধ স্থাপনা। সেই সাথে করেছেন বাজার নিয়ন্ত্রণ। শুধু তাই নয়, বিচক্ষণতার সাথে আশুলিয়ায় শ্রমিক অসন্তোষ নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করেছেন গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও।
এ ব্যাপারে ভূমি সেবা গ্রহীতা ফরিদা বেগমের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই স্যার খুব ভালো। কারণ আমি আমার জমির নামজারি জন্য আবেদন করেছিলাম এবং নামজারি পেয়েছি এতে কোনো দালাল ধরতে হয় নাই, বাড়তি টাকাও লাগে নাই। ১৫ দিনেই আমার কাজটা হয়ে গেছে। ফরিদা বেগম ছাড়াও অসংখ্য সেবা গ্রহীতা এই কর্মকর্তার কার্যকলাপে খুশি বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। আবার অনেকেই তার সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল কামনা করেছেন।
এ ব্যাপারে আশুলিয়া রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ আশরাফুর রহমান বলেন, জনগণের সেবা দেওয়াটাই আমাদের কাজ। আমি সর্বদাই চেষ্টা করি সর্বোচ্চ সেবা প্রদানের। অনেক দুর দুরান্ত থেকে অনেক মানুষ কষ্ট করে আমার অফিসে আসে সুতরাং তাদের কাজে যাতে কোন প্রকার হয়রানি না হয় সে দিক টা খেয়াল রেখে দ্রুত সময়ের মধ্যে তার কাজ টি সম্পন্ন করাই আমার লক্ষ্য।