মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) বিকেলে পিএসসি সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। পিএসসির এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, আজ চেয়ারম্যানসহ বেশির ভাগ সদস্য পদত্যাগ করেন। দুজন সদস্য পদত্যাগ করেননি। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করাও যাচ্ছে না, ফোন বন্ধ।
পিএসসি চেয়ারম্যান ছাড়াও কমিশনের ১২ জন সদস্য পিএসসি সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। এ পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হচ্ছে।
পদত্যাগ করা সদস্যরা হলেন সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব ফয়েজ আহম্মদ, সাবেক অধ্যাপক উত্তম কুমার সাহা, সাবেক নির্বাহী পরিচালক জাহিদুর রশিদ, অধ্যাপক মুবিনা খন্দকার, অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন, সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব কে এম আলী আজম, সাবেক সচিব খলিলুর রহমান, মাউশির সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক, সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব মাকছুদুর রহমান, সাবেক সচিব নাজমানারা খাতুন ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে।
তবে তিনজন সদস্য এখনও পদত্যাগপত্র জমা দেননি। তারা হলেন সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, সাবেক সচিব ও এন সিদ্দিকা খানম ও সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শফিকুল ইসলাম।
প্রসঙ্গত, পিএসসি সংস্কার নিয়ে সম্প্রতি কথা বলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি বলেন, এ সপ্তাহের মধ্যে পিএসসি সংস্কার করে চাকরি প্রত্যাশীদের চাকরির পরীক্ষাগুলো শুরু করতে হবে। যে তরুণ প্রজন্ম এই অভ্যুত্থানের অগ্রনায়ক তাদের প্রায়োরিটির কথা ভুলে গেলে চলবে না।