মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) ঢাকার ৫ম যুগ্ম জেলা জজ আদালতে নোমান গ্রুপের ব্যবস্থাপক প্রশাসন মুরাদুল ইসলাম এ মামলা দায়ের করেন।মামলায় দৈনিক ইনকিলাবের সম্পাদক এ. এম. বাহাউদ্দীন এবং বিশেষ প্রতিবেদক সাইদ আহমেদকে বিবাদী করা হয়েছে। বাদীপক্ষের আইনজীবী তৌফিকুল ইসলাম খান এসব তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন নোমান গ্রুপ, সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং পরিচালকদের বিরুদ্ধে বিগত ২০২২ সালের ৪ ডিসেম্বর, ২০২২ সালের ২১ ডিসেম্বর ও ২০২৪ সালের ২৭ অক্টোবর উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও মানহানিকর প্রতিবেদন প্রকাশ করে দৈনিক ইনকিলাব।
ওই প্রতিবেদনে নোমান গ্রুপের বিরুদ্ধে বন্ডের কাঁচামাল খোলাবাজারে বিক্রি করে শত শত কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি, অবৈধভাবে ব্যাংক ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও পরিচালকদের দেশ থেকে পলায়ন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অর্থের যোগান দেয়াসহ আরও ভিত্তিহীন, মিথ্যা, মানহানিকর অভিযোগ আনা হয়।
আইনজীবী আরও বলেন, দীর্ঘদিন ধরে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এসব অভিযোগ তুলে ধারাবাহিকভাবে নোমান গ্রপের বিরুদ্ধে মানহানিকর প্রতিবেদন করে যাচ্ছে ইনকিলাব। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদলিপি ও আইনি নোটিশ দেয়ার পরও ভুল স্বীকার করেনি দৈনিকটি। ফলে নিজস্ব সুনাম রক্ষার্থে আইনি পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়েছে নোমান গ্রুপ।