আজ রোববার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে থানার ব্যারাকের বাথরুম থেকে গলায় গামছা প্যাঁচানো ঝুলন্ত অবস্থায় তার
মরদেহ উদ্ধার করেন সহকর্মী পুলিশ সদস্যরা। নিহত অহিদুর রহমান নোয়াখালীর কবিরহাটের মো. শহিদুল্লাহর ছেলে।
নিহতের সহকর্মী পুলিশ সদস্যরা জানান, শনিবার রাতেও এএসআই অহিদুর রহমান থানায় ডিউটি করেছিলেন। সকালে ডিউটি শেষে তিনি বাথরুমে গোসল করতে যান। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ পার হয়ে গেলেও তিনি বাথরুম থেকে বের না হওয়ায় সহকর্মীরা ডাকাডাকি করেন। কোনো সাড়া না পাওয়ায় তারা দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। পরে সেখানে এএসআই অহিদুর রহমানকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলমগীর জানান, শনিবার থানায় ডিউটি করেছিলেন নিহত এএসআই অহিদুর রহমান। সকালে ডিউটি শেষে বাথরুমে গোসল করতে গেলে দীর্ঘক্ষণ পরও তিনি বের হননি। পরে দরজা ভেঙে তাকে উদ্ধার করে সহকর্মী পুলিশ সদস্যরা। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তবে কী কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন, তা এখনও জানা যায়নি।


