১৭ সিরিজ়ের আইফোন বাজারে এনেছে অ্যাপ্ল। একাধিক গণমাধ্যম সূত্রে খবর, পরবর্তী অর্থাৎ ১৮ সিরিজ়ের আইফোন কিন্তু আর তৈরি করবে না এই মার্কিন টেক জায়ান্ট। এর পিছনে একাধিক কারণের কথা বলেছে তারা। যদিও সরকারি ভাবে বিষয়টি নিয়ে এখনও মুখ খোলেনি অ্যাপ্ল।

এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সেরা মুঠোবন্দি ডিভাইস হল আইফোন। হার্ডঅয়্যারের দিক থেকে সংশ্লিষ্ট ফোনটির জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু, সফ্টঅয়্যারের নিরিখে প্রতিযোগী সংস্থাগুলির থেকে অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছে অ্যাপ্ল। এ ছাড়া কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই (আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স) প্রযুক্তির দৌড়ে মার্কিন টেক জায়ান্টটির অবস্থা তথৈবচ। সেখানে প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে অ্যাপ্ল হেরে গিয়েছে বলেই মনে করেন বিশ্লেষকদের বড় অংশ।
কৃত্রিম মেধার ক্ষেত্রে মেটা, গুগ্ল, শিওমি-র মতো সংস্থাগুলি অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। সেখানে এআই ব্যবহার করে আইফোনে শুধুমাত্র কয়েকটা কার্টুন ইমোজি তৈরি করতে পারেন গ্রাহক। এ ছাড়া সাদামাঠা এডিটিং এবং কোনও লেখা কাটছাঁট করার মতো কৃত্রিম মেধাভিত্তিক প্রযুক্তিও রয়েছে সংশ্লিষ্ট ফোনটিতে।
মার্কিন টেক জায়ান্টটি অবশ্য অত্যাধুনিক এআই প্রযুক্তি বাজারে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়ে রেখেছে। কিন্তু, এক বছর পেরিয়ে এ ব্যাপারে কোনও সাফল্য পায়নি তাঁরা। ফলে কৃত্রিম মেধা নিয়ে নেটাগরিকদের কাছে ক্রমশ হাসির খোরাকে পরিণত হচ্ছে অ্যাপ্ল।
এত দিন পর্যন্ত নতুন সিরিজ়ের ফোনে কেবলমাত্র হার্ডঅয়্যারে কিছু পরিবর্তন করত এই মার্কিন টেক জায়ান্ট। এর মধ্যে ডিসপ্লেকে বড় করা, ব্যাটারির শক্তি বৃদ্ধি বা কোনও নতুন বোতাম জুড়ে দেওয়া ছিল উল্লেখযোগ্য। বিশ্লেষকদের কথায়, কৃত্রিম মেধার দুনিয়ায় এ ভাবে আর আমজনতার কাছে জনপ্রিয়তা পাবে না অ্যাপ্ল। আইফোনের সফ্টঅয়্যারে বড় রকমের বদল আনতে হবে তাদের। তবেই ১৮ সিরিজ়ের ফোন বাজারে আনতে সক্ষম হবে ওই মার্কিন টেক জায়ান্ট।কৃত্রিম মেধার দৌড়ে হেরে গিয়ে লেজে- গোবরে! ১৮ সিরিজ়ের আইফোন আর বাজারেই আনবে না টেক জায়ান্ট অ্যাপ্ল?
আগামী দিনে ১৮ সিরিজ়ের আইফোন আর বাজারে না-ও আনতে পারে মার্কিন টেক জায়ান্ট অ্যাপ্ল। কৃত্রিম মেধার দৌড়ে হেরে যাওয়ার কারণেই কি এই সিদ্ধান্ত নেবে তারা? উঠছে প্রশ্ন।
পুজোর মুখে ১৭ সিরিজ়ের আইফোন বাজারে এনেছে অ্যাপ্ল। একাধিক গণমাধ্যম সূত্রে খবর, পরবর্তী অর্থাৎ ১৮ সিরিজ়ের আইফোন কিন্তু আর তৈরি করবে না এই মার্কিন টেক জায়ান্ট। এর পিছনে একাধিক কারণের কথা বলেছে তারা। যদিও সরকারি ভাবে বিষয়টি নিয়ে এখনও মুখ খোলেনি অ্যাপ্ল।
এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সেরা মুঠোবন্দি ডিভাইস হল আইফোন। হার্ডঅয়্যারের দিক থেকে সংশ্লিষ্ট ফোনটির জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু, সফ্টঅয়্যারের নিরিখে প্রতিযোগী সংস্থাগুলির থেকে অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছে অ্যাপ্ল। এ ছাড়া কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই (আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স) প্রযুক্তির দৌড়ে মার্কিন টেক জায়ান্টটির অবস্থা তথৈবচ। সেখানে প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে অ্যাপ্ল হেরে গিয়েছে বলেই মনে করেন বিশ্লেষকদের বড় অংশ।
কৃত্রিম মেধার ক্ষেত্রে মেটা, গুগ্ল, শিওমি-র মতো সংস্থাগুলি অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। সেখানে এআই ব্যবহার করে আইফোনে শুধুমাত্র কয়েকটা কার্টুন ইমোজি তৈরি করতে পারেন গ্রাহক। এ ছাড়া সাদামাঠা এডিটিং এবং কোনও লেখা কাটছাঁট করার মতো কৃত্রিম মেধাভিত্তিক প্রযুক্তিও রয়েছে সংশ্লিষ্ট ফোনটিতে।
মার্কিন টেক জায়ান্টটি অবশ্য অত্যাধুনিক এআই প্রযুক্তি বাজারে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়ে রেখেছে। কিন্তু, এক বছর পেরিয়ে এ ব্যাপারে কোনও সাফল্য পায়নি তাঁরা। ফলে কৃত্রিম মেধা নিয়ে নেটাগরিকদের কাছে ক্রমশ হাসির খোরাকে পরিণত হচ্ছে অ্যাপ্ল।
এত দিন পর্যন্ত নতুন সিরিজ়ের ফোনে কেবলমাত্র হার্ডঅয়্যারে কিছু পরিবর্তন করত এই মার্কিন টেক জায়ান্ট। এর মধ্যে ডিসপ্লেকে বড় করা, ব্যাটারির শক্তি বৃদ্ধি বা কোনও নতুন বোতাম জুড়ে দেওয়া ছিল উল্লেখযোগ্য। বিশ্লেষকদের কথায়, কৃত্রিম মেধার দুনিয়ায় এ ভাবে আর আমজনতার কাছে জনপ্রিয়তা পাবে না অ্যাপ্ল। আইফোনের সফ্টঅয়্যারে বড় রকমের বদল আনতে হবে তাদের। তবেই ১৮ সিরিজ়ের ফোন বাজারে আনতে সক্ষম হবে ওই মার্কিন টেক জায়ান্ট।


