সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জোরারগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এটিএম শিফাতুল মাজদার।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ২০ মার্চ আসামির বাড়িতে মাসহ বেড়াতে যান ভিকটিম। রাতে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে আসামি মো. রুবেল সুকৌশলে ভিকটিমকে তার শয়নকক্ষে নিয়ে মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করে। এরপর থেকে আসামি ভিকটিমের সঙ্গে নিয়মিত মোবাইল ফোনে যোগাযোগ রাখে এবং বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময়ে তাদের বাড়িতে ডেকে নিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। একপর্যায়ে ভিকটিম অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তারি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জানতে পারেন তিনি সাড়ে ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
এ ঘটনায় ভিকটিম বাদী হয়ে গত ২৯ সেপ্টেম্বর জোরারগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার পর তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় জোরারগঞ্জ থানা পুলিশ আসামিকে গ্রেপ্তার করে।
জোরারগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এটিএম শিফাতুল মাজদার বলেন, জোরারগঞ্জ থানা পুলিশের একটি টিম তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত আসামিকে গ্রেপ্তার করে। এখন তদন্ত করে মামলার পরবর্তী কার্যক্রম শুরু করা হবে।