বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের কারিগরি কর্মকর্তা ও এসি মেরামতকারীরা কেনার আগে ও ব্যবহারের সময় কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।
যেসব দিকে খেয়াল রাখতে হবে
১। সুপরিচিত ব্র্যান্ডের এসি কিনুন।
২। বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মানচিহ্ন আছে কি না, তা নিশ্চিত হয়ে নিন।
৩। ঘরের আকার অনুযায়ী এসি কিনুন। টাকা বাঁচাতে বড় কক্ষের জন্য কম ক্ষমতার এসি কিনবেন না।
৪। বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ও আধুনিক প্রযুক্তির এসি কিনুন। এতে বিদ্যুৎ খরচ কমবে।
৫। মনে রাখতে হবে, এসি একটি যন্ত্র। এ যন্ত্রেরও যত্নের প্রয়োজন। তাই নিয়মিত পরিষ্কার করে রাখাসহ রক্ষণাবেক্ষণের দিকে নজর বাড়াতে হবে।
৬। পেশাদার টেকনিশিয়ানের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে।
৭। রেফ্রিজারেন্ট লিক ডিটেক্টর ইনস্টল করা থাকলে রেফ্রিজারেন্ট গ্যাস ছড়িয়ে পড়লে সতর্ক করতে পারবে।
৮। এসি থেকে কোনো গন্ধ বা শব্দ পাওয়া গেলে তা বন্ধ করে পেশাদার টেকনিশিয়ান দিয়ে পরীক্ষা করাতে হবে।
৯। বিদ্যুতের ভোল্টেজ ওঠানামা করলে এসি বন্ধ রাখতে হবে। টানা ২৪ ঘণ্টা এসি চালানো যাবে না। এসি চালানোর সময় ঘরের দরজা-জানালা ভালো করে বন্ধ রাখতে হবে।
১০। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আবার এসি চালানোর আগে সার্ভিসিং করিয়ে নিতে হবে।
১১। এসির কাছাকাছি কোনো দাহ্য পদার্থ বা রাসায়নিক দ্রব্য রাখা যাবে না।