রবিবার, ডিসেম্বর ২২, ২০২৪
রবিবার, ডিসেম্বর ২২, ২০২৪
25 C
Dhaka

৩ দিনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

0

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির প্রচারবিষয়ক সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি।

এ সময় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ, ঢাকা মহানগর বিএনপি ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ড. ফরহাদ হালিম ডোনার, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুদু, বিলকিস জাহান শিরিনসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

কর্মসূচিগুলো হচ্ছে, ২৬ মার্চ ভোরে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সব কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ৭টায় সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধের উদ্দেশে যাত্রা এবং সেখানে পুষ্পমাল্য অর্পণ, সাভার থেকে ঢাকায় ফিরে শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ।

এ ছাড়া ২৫ মার্চ সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ এবং ২৭ মার্চ বেলা ১১টায় রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভা।

সারাদেশে জেলা, উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়নে পর্যায়ের সব কমিটি এবং দলের অঙ্গসংগঠনগুলোকে স্বাধীনতা দিবসের কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানানো হয়েছে।

দিবসটি উপলক্ষে পোস্টার প্রকাশ ও জাতীয় দৈনিকে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে বিএনপি।

ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ করতে চায় বিএনপি

0
বিএনপির লোগো
বিএনপির লোগো

জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খান বলেন, ‘আমরা সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টার সমাবেশ করব। এটি বড় কোনো কর্মসূচি না। সারা দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা দলের তিনজন করে প্রতিনিধিকে সমাবেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।’

সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের প্রধান অতিথি এখনো ঠিক হয়নি। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বিএনপি, মুক্তিযোদ্ধা দল, সদ্য গঠিত ‘স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন কমিটিসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর যৌথসভা হবে। সভায় প্রধান অতিথি ঠিক করাসহ সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, এবারের স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপনে ইতিমধ্যে বিএনপি ১৬ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে। কমিটির আহ্বায়ক হয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও দলের ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীর বিক্রম। সদস্যসচিব করা হয়েছে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে। এ ছাড়া কমিটিতে দলের যুগ্ম মহাসচিবসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা রয়েছেন।

২৫ মার্চ নয়াপল্টনে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হলে এটি হবে গত বছরের ২৮ অক্টোবরের পর ঢাকায় প্রথম সমাবেশ। গত বছরের ২৮ অক্টোবর ঢাকার নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ ও হামলায় পণ্ড হয়ে যায়। এই সমাবেশ ঘিরে সারা দেশে অভিযান চালিয়ে বিএনপির প্রায় ২১ হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে দলটির দাবি।

বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, গত সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ঢাকায় সমাবেশ করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চ্যুয়ালি অংশ নেন। ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের মধ্য দিয়ে বিএনপি আবার রাজপথের কর্মসূচিতে ফেরার পরিকল্পনা নিয়েছে বলে জানা গেছে।

তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে আগামীকাল

0
নির্বাচন কমিশন
নির্বাচন কমিশন

নির্বাচন কমিশন আগেই জানিয়েছিল, এবার চার ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপের ভোট গ্রহণ হবে ৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১১ মে, তৃতীয় ধাপে ১৮ মে এবং চতুর্থ ধাপের ভোট হবে ২৫ মে। ভোটের তারিখ জানানো হলেও এখনো পূর্ণাঙ্গ তফসিল ঘোষণা করা হয়নি। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে এ বিষয়ে বৈঠক ডেকেছে ইসি।

ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বুধবার সাংবাদিকদের বলেন, বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনের সভা রয়েছে। ভোটের তারিখ আগেই জানানো হয়েছে। প্রথম ধাপের পূর্ণাঙ্গ তফসিল বৃহস্পতিবার ঘোষণা করা হতে পারে।

ইসি সূত্র জানায়, আগামীকাল ইসির বৈঠকে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পাশাপাশি জাতীয় সংসদের ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন নিয়েও আলোচনা হবে। ওই উপনির্বাচনেরও তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে আগামীকাল। এ ছাড়া ইসির বৈঠকে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা করার কথা রয়েছে।

এরশাদের ৯৫তম জন্মদিন আজ

0

সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ৯৫তম জন্মদিন আজ বুধবার (২০ মার্চ)। দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করবে জাতীয় পার্টির উভয় গ্রুপ, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো।

আজ সকাল ৮টায় কাকরাইরলর জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পল্লীবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। সকাল থেকে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কোরআন তেলাওয়াত এবং বাদ আসর দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।

আজ দুপুর ২টায় বনানীর জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের কার্যালয় মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। আলোচনা সভায় বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি, বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এমপিসহ জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা অংশ নেবেন।

এছাড়া দেশের প্রতিটি জেলা, মহানগর, উপজেলাসহ সকল ইউনিট এরশাদের জন্মদিন উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে।

এদিকে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ৯৫তম জন্মদিন এ উপলক্ষে আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে জাপা চেয়ারম্যানের বাসভবনে বাদ আসর (বিকেল ৪টায়) দোয়া মাহফিল ও ইফতার অনুষ্ঠিত হবে। এতে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দেবেন জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান বেগম রওশন এরশাদ।

১৯৩০ সালের ২০ মার্চ কুড়িগ্রাম শহরের ‘লাল দালান বাড়ি’খ্যাত নানাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন এরশাদ। আশির দশকের গোড়ার দিকে সামরিক বাহিনী থেকে রাজনীতিতে এসে টানা নয় বছর দেশ পরিচালনা করেন। পরবর্তী সময়ে বিরোধী দলের রাজনীতিতেও সবসময় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন সাবেক এই সেনাশাসক।

গোপালগঞ্জে বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষ, নিহত ৫

0

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৫ জন নিহত হয়েছেন। বুধবার (২০ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টায় উপজেলার ছাগলছিরা বাসস্ট্যান্ডে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মুকসুদপুর থানার ওসি (তদন্ত) শীতল চন্দ্র পাল।

তিনি বলেন, বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা লুবানা পরিবহনের একটি বাস ঢাকার দিকে যাচ্ছিল। বাসটি পথে উপজেলার ছাগলছিরা বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছালে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা বরিশালগামী মাইক্রোবাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসের পাঁচ যাত্রী ঘটনাস্থলেই নিহত হন।

আগাম জামিন পেলেন নাহিদ সুলতানা যুথি

0
নাহিদ সুলতানা যুথি
নাহিদ সুলতানা যুথি

বুধবার (২০ মার্চ) বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমান ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এর আগে হাইকোর্টে আগাম জামিন আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথির জামিন আবেদন শুনানির জন্য হাইকোর্টের কার্যতালিকায় আসে।

এর আগে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে স্বতন্ত্র থেকে সম্পাদক প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথির জামিন আবেদন শুনতে নতুন বেঞ্চ নির্ধারণ করে দেন প্রধান বিচারপতি।

বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্টে বেঞ্চে তার জামিন আবেদনটি শুনানির জন্য পাঠানো হয়।

এর আগে সোমবার (১৮ মার্চ) বিচারপতি মো. সেলিমের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চের এক বিচারক নাহিদ সুলতানা যুথির জামিন আবেদন শুনতে বিব্রতবোধ করেন।

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে হট্টগোল, হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনায় রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করা মামলায় অ্যাডভোকেট যুথি এক নম্বর আসামি। তিনি ছাড়াও মামলার আসামি অ্যাডভোকেট শাকিলা রৌশন, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা) জামিন আবেদন করেছেন।

এর আগে গত ৮ মার্চ রাতে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে হট্টগোল, হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনায় রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় স্বতন্ত্র থেকে সম্পাদক প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি, বিএনপির প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জনকে আসামি করা হয়।

সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান চৌধুরী সাইফ তাকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর রাতেই বিএনপির ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

মামলায় অন্য আসামিরা হলেন— অ্যাডভোকেট. মো. জাকির হোসেন ওরফে মাসুদ (৫৫), অ্যাডভোকেট শাকিলা রৌশন, অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহম্মেদ, ব্যারিস্টার উসমান, অ্যাডভোকেট আরিফ, অ্যাডভোকেট সুমন, অ্যাডভোকেট তুষার, রবিউল, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা), সাইদুর রহমান জুয়েল (৪০), অলিউর, যুবলীগ নেতা জয়দেব নন্দী, মাইন উদ্দিন রানা, মশিউর রহমান সুমন, কামাল হোসেন, আসলাম রাইয়ান, অ্যাডভোকেট তরিকুল ও অ্যাডভোকেট সোহাগ। এ ছাড়া মামলায় ৩০/৪০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

এই মামলায় সুপ্রিম কোর্টে আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের বিএনপির প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ৬ আইনজীবীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

নিয়ম না মানলেই গ্রেপ্তার,কঠোর হচ্ছে কর্তৃপক্ষ

0
মেট্রোরেল
মেট্রোরেল

এর আগে যেমন ঘুড়ি ওড়ানোর কারণে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবার রোজার পর এমন বিশৃঙ্খলা অব্যাহত থাকলে দায়ীদের গ্রেপ্তার করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি ।

তিনি জানান, কিছু যাত্রী চেষ্টা করেছেন অন্যদের দরজা থেকে সরাতে। তারা সরেননি। রমজানের কারণে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ কঠোর হচ্ছে না।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, সচিবালয় স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম-২ এ উত্তরাগামী ট্রেনের অপেক্ষায় থাকা যাত্রীর ভিড় ছিল। কিছু সংখ্যক যাত্রী ট্রেনে উঠতে প্ল্যাটফর্মের দরজা আটকে দাঁড়ান। তাদের কারণে দরজাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হচ্ছিল না। মেট্রোরেলের ট্রেনের এবং প্ল্যাটফর্মের দরজা স্বয়ংক্রিয়ভাবে তিনবার বন্ধ হওয়ার চেষ্টা করে। মাঝখানে প্রতিবন্ধকতা থাকলে বন্ধ হয় না। তিনবারের চেষ্টায় বন্ধ না হলে, দরজা খোলা থাকে। দরজা খোলা থাকলে ট্রেন চলে না। এ কারণেই মঙ্গলবার ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেল ৪টা ৩৮ মিনিট থেকে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল মেট্রোরেল চলাচল। ইফতারের আগে ওই সময়ে মেট্রোরেলের স্টেশনগুলোতে যাত্রীদের ঢল ছিল। ট্রেন বন্ধ হওয়ায় বৃষ্টির মধ্যে দুর্ভোগে পড়েন হাজার হাজার যাত্রী। স্টেশন সংশ্লিষ্টরা জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

সচিবালয় স্টেশনে সমস্যার কারণে বাকি ১৬ স্টেশনেও ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। থেমে থাকা ট্রেনগুলোতে হাজার হাজার যাত্রী ছিলেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই জানিয়েছেন, ১০-২০ মিনিটের পথ পাড়ি দিতে ট্রেনে বা স্টেশনে আধাঘণ্টা বসে থাকতে হয়েছে।

ট্রেন চলাচল বন্ধ হওয়ায় অনেক র‌্যাপিড ও এমআরটি পাসধারীদের বের হওয়ার জন্য মেশিন ‘জিরো ব্যালেন্স’ করে দেওয়া হয়। পাশাপাশি যারা সিঙ্গেল ট্রিপের জন্য টিকেট কেটেছিলেন তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হয়।

এক্সপ্রেসওয়ে না মৃত্যুর মহাসড়ক – প্রভাষ আমিন

0
প্রভাষ আমিন
প্রভাষ আমিন

শুক্রবার ছুটির দিনের বিকেলে মোগলটুলী থেকে বাখরাবাদের দিকে যাচ্ছিলাম। পাশে বসা বড় বোনকে বললাম, ভাবা যায়, একসময় এ সড়কটিই ছিল ঢাকা-চট্টগ্রামের মূল সড়ক। সব গাড়ি কুমিল্লা শহরের ভেতর দিয়েই চলাচল করত। ঢাকা থেকে আসা গাড়ি শাসনগাছা দিয়ে ঢুকে চকবাজার দিয়ে বেরিয়ে যেত। এখন যেমন হাইওয়েতে অনেক রেস্টুরেন্ট, তখন তেমন ছিল না। সব গাড়ি চকবাজারে বিরতি নিত। সেখানে কিছু দেশি হোটেল ছিল। সেখানেই সবাই খাওয়া-দাওয়া সারত। আমার গ্রামের বাড়ি দাউদকান্দি, কুমিল্লার প্রথম উপজেলা। আর পড়াশোনা করতাম চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লার শেষ উপজেলা। ছুটিছাটায় আমাকে চৌদ্দগ্রাম-দাউদকান্দি আসা-যাওয়া করতে হতো। তখন এই চকবাজারে অনেকবার বিরতি নিয়েছি।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটিকে বলা হয় বাংলাদেশের অর্থনীতির লাইফলাইন। রাজধানীকে বন্দরনগরীর সঙ্গে যুক্ত করেছে এ সড়ক। আমদানি-রপ্তানির অনেকটাই নির্ভর করে এ মহাসড়কের ওপর। ঐতিহাসিক গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোডের অংশ এ মহাসড়কটির অনেক বিবর্তন আমি চোখের সামনে দেখেছি। আসলে দেখতে হয়েছে। কারণ আমাদের গ্রামের বাড়ি দাউদকান্দির শহীদনগরে। আর মহাসড়কের সঙ্গের প্রথম বাড়িটিই আমাদের। একটু বড় গলায় বলতে পারি, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক আমাদের জায়গায় হয়েছে। কারণ একাধিকবার মহাসড়কের জন্য সরকার আমাদের জায়গা অধিগ্রহণ করেছে। আমরা ছেলেবেলায় মহাসড়কের পাশে বসে গাড়ি গুনতাম। ঢাকার দিকে যাওয়া গাড়ি একজন গুনবে, চট্টগ্রামের দিকে যাওয়া গাড়ি অন্যজন গুনবে। এটা ছিল আমাদের খুব প্রিয় খেলা। ছেলেবেলায় আমাদের খেলার ফুটবল অনেকবার মহাসড়কের গাড়ির নিচে চাপা পড়েছে। এখন তো ঢাকা-সিলেট আলাদা মহাসড়ক হয়েছে। চাঁদপুর যাওয়ারও অনেক বিকল্প হয়েছে। একসময় সিলেট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গাড়ি ময়নামতি থেকে বাঁদিকে চলে যেত। চাঁদপুরের গাড়িও শহরে ঢুকে টমছম ব্রিজ দিয়ে বের হয়ে যেত। পরে কুমিল্লা শহর বাইপাস করে বিশ্বরোড হলো। ’৮৮-এর বন্যায় দীর্ঘদিন এ মহাসড়কটি ডুবে ছিল। পরে মহাসড়কটি উঁচু করা হয়। এখন তো ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হয়েছে। তবে সময়ের দাবি ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে করার। অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির সঙ্গে তাল মেলাতে তার কোনো বিকল্প নেই।

এখন অনেকে বিশ্বাসই করবেন না। ছেলেবেলায় দাউদকান্দি থেকে ঢাকা আসতে আমাদের তিনটি ফেরি পেরোতে হতো—দাউদকান্দি, মেঘনা, কাঁচপুর। কাঁচপুরে সেতু হয়েছে অনেক আগেই। আমরা ঢাকায় আসার পথে কাঁচপুর সেতুর ওপরে উঠলেই মতিঝিলের আকাশচুম্বী ভবনগুলো দেখতে পেতাম। তখন মনে হতো, ঢাকা চলে এসেছি। তবে দাউদকান্দি আর মেঘনা ফেরি একসময় এই পথে চলাচলকারীদের জন্য আতঙ্ক ছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকে থাকতে হতো। ঢাকা-কুমিল্লার ৯০ কিলোমিটারের দূরত্ব অতিক্রম করতে কখনো কখনো সাত-আট ঘণ্টাও লেগে যেত। মেঘনা ও দাউদকান্দি সেতু হওয়ার পর এই দূরত্ব নাটকীয়ভাবে তিন ঘণ্টায় কমে আসে। আর চার লেনে উন্নীত হওয়ার পর এই এখন কার্যত দুই ঘণ্টার দূরত্ব। সাত-আট ঘণ্টা থেকে দুই ঘণ্টায় নেমে আসাটা দারুণ উন্নতি বটে।

তারপরও সমস্যা কিছু রয়ে গেছে। এ সমস্যাগুলো রাস্তার নয়, ব্যবস্থাপনার। কিছুটা কর্তৃপক্ষের, কিছুটা আমাদের। আমাদেরটাই আগে বলি। এত চমৎকার একটা মহাসড়ক বানিয়ে দিয়েছে সরকার। কিন্তু সেটা ঠিকঠাকভাবে ব্যবহার করার মতো স্মার্ট হতে পারিনি আমরা। মহাসড়কের গা ঘেঁষেই দোকানপাট, এমনকি ঘরবাড়িও বানিয়ে রেখেছি। একসময় এ মহাসড়কে নিয়মিত দুর্ঘটনায় মানুষের প্রাণহানি হতো। ডিভাইডারসহ চার লেনে উন্নীত করার পর দুর্ঘটনা অনেক কমে এসেছে। এখন আর মুখোমুখি সংঘর্ষের সুযোগ নেই বললেই চলে। মহাসড়ক বানানোই হয়েছে দ্রুতগতির যান চলাচলের জন্য। কিন্তু আমরা রিকশা, ভ্যান, ঠেলাগাড়ি নিয়েও মহাসড়কে উঠে যাই। সবচেয়ে বিপজ্জনক হলো, উল্টো দিক থেকে যানবাহন। ডিভাইডারসহ চার লেনে উন্নীত হওয়ার পরও আমরা উল্টো দিকে গাড়ি চালাই। ১০০ কিলোমিটার গতিতে চলা একটি গাড়ির সামনে যখন উল্টো দিক থেকে আসা একটি রিকশা পড়ে, তখন দুর্ঘটনা ঠেকানো কঠিন। আমি নিজে বহুবার এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছি। কোনোরকমে দুর্ঘটনা ঠেকানো গেছে বটে, তবে মহাসড়কে গাড়ি চালানোর আনন্দটা আর থাকে না। সারাক্ষণই তটস্থ থাকতে হয়, উল্টো দিক থেকে কিছু এলো কি না। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ফুট ওভারব্রিজ আছে, নির্দিষ্ট স্থান পরপর ইউটার্নও আছে। কিন্তু আমরা ফুট ওভারব্রিজে ওঠার কষ্টটুকুও করি না। রাস্তা পেরোতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়ি। দুই কিলোমিটার দূরের ইউটার্ন ব্যবহার না করে উল্টো দিকে চালিয়ে দিই। শুধু যে রিকশা, ঠেলাগাড়ি তাই নয়; মাঝেমধ্যে প্রাইভেটকার, এমনকি বড় বড় বাস-ট্রাকও উল্টো দিকে চলে আসে। আর এ প্রবণতা শুধু ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নয়; সব মহাসড়ক, এমনকি এক্সপ্রেসওয়েতেও উল্টো দিকে গাড়ি চলার প্রবণতা আছে। ঢাকার ভেতরেই যে পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে, সেখানেও সমানে উল্টো দিক থেকে গাড়ি চলে। এমনকি পদ্মা সেতুর এক্সপ্রেসওয়েতেও একই চিত্র দেখেছি।

ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত ৫৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়ে আমাদের গর্বের নির্মাণ। এটি আমাদের দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে। আমার মন খারাপ থাকলেই আমি বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়েতে যাই। মন ভালো হয়ে যায়। বিদেশ বিদেশ লাগে। পদ্মা সেতুকে সংযুক্ত করা এই গর্বের এক্সপ্রেসওয়ে এখন পরিণত হয়েছে মৃত্যুর মহাসড়কে। এক বছরে ১৩৫টি দুর্ঘটনায় ১৩১ জন মানুষ মারা গেছে। সত্যিকারের এক্সপ্রেসওয়েতে মানুষের ঢোকারই সুযোগ থাকার কথা নয়। সেখানে আমরা ইচ্ছেমতো যেখানে-সেখানে রাস্তা পার হই। ইচ্ছেমতো বাসস্টপ বানিয়ে নিয়েছি। এক্সপ্রেসওয়ে বানানোর পর যদি দুর্ঘটনায় মানুষের মৃত্যু বেড়ে যায়, তাহলে তো এর উপযোগিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। দোষ তো এক্সপ্রেসওয়ের না। দোষ হলো আমাদের, ব্যবস্থাপনার। শুধু এক্সপ্রেসওয়ে বানালেই হবে না, সেটা ব্যবহার করার মতো স্মার্ট ও সতর্ক হতে হবে আমাদের। না হলে আইনের কঠোর প্রয়োগ দিয়ে তা নিশ্চিত করতে হবে।

তবে গত সপ্তাহে একবেলার জন্য কুমিল্লা যেতে-আসতে যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হলো, তা মনে থাকবে অনেক দিন। তবে এ প্রবণতা নতুন নয়। শুক্রবার দুপুরের দিকে কুমিল্লার উদ্দেশে রওনা হয়েছি। মনে মনে দুই ঘণ্টা জার্নির পরিকল্পনা। কিন্তু মোগড়াপাড়া পর্যন্ত যেতেই জ্যাম আটকে দিল পথ। এমনিতে ঢাকা থেকে কুমিল্লা যাওয়ার পথে মেঘনা সেতুতে টোল দিতে হয়। আর ফেরার পথে দাউদকান্দি। যাওয়ার পথে মেঘনা সেতুর টোল প্লাজা পর্যন্ত যেতেই জান বেরিয়ে যাওয়ার দশা। অনেক সময় কোনো দুর্ঘটনা হলে যানজটের সৃষ্টি হয়। কিন্তু সেদিন তি-চার কিলোমিটার যানজটের কোনো কারণ ছিল না। পিঁপড়ার গতিতে এগিয়ে দেখলাম, সব জ্যামের উৎস টোল প্লাজা। শেষ পর্যন্ত কুমিল্লা যেতে লাগল চার ঘণ্টা। সেখানে ঘণ্টা চারেকের পারিবারিক কাজ শেষে ফেরার পথে একই তিক্ত অভিজ্ঞতার পুনরাবৃত্তি হলো। মধ্যরাতেও মহাসড়কে যানজট। দাউদকান্দির সেতুর টোল প্লাজার জ্যাম শহীদনগর পর্যন্ত চলে এসেছে। ছেলেবেলার ফেরিঘাটে জ্যামের স্মৃতি ফিরে এলো যেন। ফেরার পথেও সব জ্যামের উৎস টোল প্লাজা। ছুটির দিনের বাড়তি গাড়ির চাপ সামলাতে পারেনি টোল প্লাজা।

টোল প্লাজায় এ যানজটের অভিজ্ঞতা অবশ্য শুধু ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নয়। সব টোল প্লাজায়ই কমবেশি জট লাগে। আমরা হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে আধুনিক, ডিজিটাল হাইওয়ে, এক্সপ্রেসওয়ে, এলিভেটেট এক্সপ্রেসওয়ে বানাব আর টোল নেব অ্যানালগ পদ্ধতিতে। তাহলে কোনো লাভ হবে না। উন্নয়নের সব গতি আটকে যাবে টোল প্লাজায়। আমি না হয় ব্যক্তিগত কাজে, ব্যক্তিগত গাড়িতে কুমিল্লা গেছি। যেতে আসতে বাড়তি চার ঘণ্টা সময় লেগেছে। বিরক্তি ছাড়া আমার কোনো ক্ষতি নেই। কিন্তু রপ্তানিমুখী পণ্যবাহী যানের যদি রাস্তায় চার ঘণ্টা বেশি সময় লাগে, তাহলে তা অর্থনীতির গতি শ্লথ করে দেবে। অগ্রগতির চাকা আটকে দেওয়ার জন্য আমাদের অনেক আমলাতান্ত্রিক কায়দা-কানুন আছে। অন্তত রাস্তাটা যদি একটু সচল রাখতে পারি, তাহলেও তো ক্ষতি একটু কম হয়।

হাইওয়েগুলো নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন রাখার জন্য আলাদা পুলিশ আছে। গতি নিয়ন্ত্রণের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ক্যামেরা বসানো হয়েছে। সেই ক্যামেরায় কি উল্টো দিক থেকে আসা যানবাহনগুলো ধরা পড়ে না? আমার অভিজ্ঞতা হলো, উল্টো দিক এমন নির্বিঘ্নে গাড়ি চলে, মনেই হয় না এটা বেআইনি। এ ব্যাপারে হাইওয়ে পুলিশকে কঠোর হতে হবে। টোল প্লাজায় ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা আনতে হবে। একটি নিরাপদ ও সচল সড়ক এখন সবার চাওয়া।

মরক্কো যাচ্ছেন শাইখ আহমাদ বিন ইউসুফ আযহারী

0
শাইখ আহমাদ বিন ইউসুফ আযহারী
শাইখ আহমাদ বিন ইউসুফ আযহারী

মরক্কোর বাদশাহ মুহাম্মাদ (ষষ্ঠ)-এর দাওয়াতে রাজপ্রাসাদে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করার জন্য রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে যাচ্ছেন তিনি।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাজধানী রাবাতের উদ্দেশে রওনা হবেন তিনি।

রাজপ্রাসাদ ছাড়াও তিনি মরক্কোর বিভিন্ন ঐতিহাসিক মসজিদে কোরআন তিলাওয়াত করবেন। ২০১৪ সাল থেকে তিনি প্রতি বছর পবিত্র রমজান মাসে মরক্কোর বাদশাহর অতিথি হয়ে মরক্কো সফর করেন।

রমজান মাসে মরক্কোর বাদশাহ মুহাম্মাদ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের স্কলারদের রাজপ্রাসাদে দাওয়াত করে ঐতিহাসিক এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন।

 

নতুন উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন,অধ্যাপক আবু তাহের

0
উপাচার্য অধ্যাপক আবু তাহের
উপাচার্য অধ্যাপক আবু তাহের

বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক তাহেরকে এই নিয়োগ দিয়েছেন। এ বিষয়ে আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

অধ্যাপক আবু তাহের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য শিরীণ আখতারের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শিরীণ আখতার ও সহ-উপাচার্য বেনু কুমার দের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে আসছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায নতুন উপাচার্য অধ্যাপক আবু তাহের বলেন, যে আস্থা ও বিশ্বাস রেখে তাঁকে এই গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেটি তিনি সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা নিয়ে সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করবেন। আর শিক্ষা ও গবেষণাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে ‘সেন্টার অব এক্সিলেন্স’ হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করবেন।