জাপানের টোকিওতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল আবর্জনা কুড়ানোর (স্পোগোমী) বিশ্বকাপের দ্বিতীয় আসর। যেখানে সারাবিশ্ব থেকে ৩৪টি দল অংশগ্রহণ করেছিল। এই বিশ্বকাপে অংশ নিয়ে অষ্টম স্থান দখল করেছে বাংলাদেশ। 
স্পোগোমী বিশ্বকাপের ফাইনালে ৭৪.৭৬ কেজি আবর্জনা কুড়িয়ে সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট নিয়ে আয়োজক জাপান চ্যাম্পিয়ন হয়। আর দ্বিতীয় জার্মানি এবং তৃতীয় হয় মরক্কো।
বাংলাদেশ প্রথম রাউন্ডে ১২তম হয়েও দ্বিতীয় রাউন্ডে অধিক পরিমাণে আবর্জনা কুড়িয়ে অষ্টম স্থানে চলে আসে। মূলত পরিবেশ সচেতন বৃদ্ধি করতে ও মেরিন ড্রাইভ কে বাঁচাতেই এই খেলার আয়োজন।
ফুটবলের ন্যায় এই খেলায় ও ৪৫ মিনিট করে দুটি রাউন্ড থাকে। তার বাইরে ২০ মিনিট করে সময় দেওয়া হয় আবর্জনা আলাদা আলাদা ক্যাটাগরি করার জন্য।
জাপানে ২০০৮ সালে খেলাটির উৎপত্তি হয় এবং ২০২১ সালে প্রথমবার মতো বিশ্বকাপ আয়োজন হয়। এবং সে বছর ইউনাইটেড কিংডম অর্থাৎ ব্রিটেন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়।
বাংলাদেশের স্পকামী খেলোয়াড়রা এই খেলার মাধ্যমে দেশকে পরিচ্ছন্ন করতে চায় এবং পরিবেশের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে চায়।

 
                                    