শুক্রবার (২৫ মে) এক প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ মাধ্যম সিএনএন নিউজ এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দ্য অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল মাসিক জার্নালে বৃহস্পতিবার প্রকাশিত দুটি গবেষণা অনুসারে, এক্সোপ্ল্যানেটটির নাম ‘গ্লিস ১২বি’। জ্যোতির্বিজ্ঞান তত্ত্ব বলছে, প্ল্যানেটটি মীন রাশিতে অবস্থিত, যা একটি শীতল রেড ডোয়ার্ফ নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে। এটি সূর্যের আকারের প্রায় ২৭% এবং এর তাপমাত্রার সূর্যের তুলনায় ৬০% বলে জানিয়েছে রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি।
যেহেতু প্ল্যানেটটির নক্ষত্র সূর্যের চেয়ে অনেক ছোট, তাই ‘গ্লিস ১২বি’ এখনও বাসযোগ্য অঞ্চলের মধ্যে পড়ে। নক্ষত্রটি আদর্শ দূরত্বে থাকায়, প্ল্যানেটটিতে পানির অস্তিত্ব থাকতে পারে। যদিও এটি প্রতি ১২ দশমিক ৮ দিনে তার কক্ষপথ সম্পূর্ণ করে।
যেহেতু এক্সোপ্ল্যানেটটির বায়ুমণ্ডল স্তর নেই তাই বিজ্ঞানীরা ধারণা করছে, এর তাপমাত্রা প্রায় ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ( ১০৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট)।
টোকিওর অ্যাস্ট্রোবায়োলজি সেন্টারের একজন প্রকল্প সহকারী অধ্যাপক এবং আকিহিকো ফুকুইয়ের সাথে গবেষণা দলের সহকারী গবেষক মাসায়ুকি কুজুহারা বলেন, ‘আমরা এখন পর্যন্ত সবচেয়ে কাছের ট্রানজিটিং, নাতিশীতোষ্ণ ও পৃথিবীর আকারের সমান আরেকটি পৃথিবী খুঁজে পেয়েছি।