বুধবার দুপুর ১ টার দিকে তাহেলী ভবনে এঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে মাদ্রাসার শিক্ষক, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। পরে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক ও জেলা পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তারা ছাত্রদের সাথে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি নেছারাবাদ কেন্দ্রীয় মসজিদে অভ্যান্তরীণ প্রোগ্রাম শেষে তাহেলি শাখার মুহতামিম (প্রধান) মাওলানা আলআমিন মাদারীপুরী হুজুরের বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে পদত্যাগ দাবী করে ছাত্রদের একটি অংশ। ছাত্রদের অপর আরেকটি অংশ হুজুরের পক্ষে অবস্থান নেয়। এ বিভাজনকে কেন্দ্র করে ছাত্রদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদমান দুটি গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।
তাহেলী শাখার নবম ও দশম শ্রেণির উত্তেজিত ছাত্ররা মাদ্রাসা ক্যাম্পাসে ভাংচুরর চালায়। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১১জন আহত হয়। আহতরা হলো মাহাফুজ, ফজলে রাব্বি, মিরাজ, নাইম, আসিফরেজা, তরিকুল ইসলাম, মোস্তাক, সাব্বির, মাহাথির, রাকিব, আব্দুল্লাহ।এব্যাপারে মাওলানা আলআমিনের সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হলেও তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি