মঙ্গলবার, নভেম্বর ৪, ২০২৫
মঙ্গলবার, নভেম্বর ৪, ২০২৫
24 C
Dhaka

ইইউ বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে বাংলাদেশে : রাষ্ট্রদূত মিলার

0

মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার এ তথ্য জানানরাষ্ট্রদূত মিলার বলেন, ইইউর নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনটি এখনও চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এতে ১৫০ থেকে ২০০ জন সদস্য থাকতে পারেন, যাদের মধ্যে কেউ কেউ ভোটের প্রায় ছয় সপ্তাহ আগে এবং বাকিরা ভোটের এক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশে পৌঁছাবেন।

তিনি বলেন, ২০০৮ সালের পর এই প্রথম ইইউ বাংলাদেশে একটি পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাচ্ছে।

রাষ্ট্রদূত আরও জানান, ভোটের সময় স্থানীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষক নিয়োগেও ইইউ সহায়তা করবে।

প্রায় এক ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে উভয়পক্ষ সাংবিধানিক সংস্কার, নির্বাচন প্রস্তুতি, বিচার বিভাগ ও শ্রম খাতের সংস্কার, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক এবং দেশের সার্বিক রাজনৈতিক প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে।

রাষ্ট্রদূত মিলার জুলাই জাতীয় সনদকে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দলিল’ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, এটি গণতান্ত্রিক রূপান্তরকে মসৃণ করতে সহায়ক হবে।

তিনি সম্প্রতি অনুমোদিত শ্রম আইন সংস্কার এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতা জোরদারের পদক্ষেপগুলোকেও ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি’ হিসেবে অভিহিত করেন।

‘এগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ বলে উল্লেখ করে ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য করতে নির্বাচন কমিশনকে ইইউর অব্যাহত সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি।

মিলার আসন্ন নির্বাচনকে ‘দেশের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের সুযোগ’ বলে মন্তব্য করেন।

রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ইইউ বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উত্তরণের প্রক্রিয়াকে সহায়তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

বৈঠকে উভয়পক্ষ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেন। এর মধ্যে অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তির সম্ভাবনা এবং বিমান ও নৌ পরিবহন খাতে নতুন সুযোগ অনুসন্ধানের বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত ছিল। এ ছাড়া মানব পাচার ও অবৈধ অভিবাসন প্রতিরোধে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার বিষয়ে তারা একমত হন।

প্রধান উপদেষ্টা জানান, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরের লালদিয়া টার্মিনালের উন্নয়ন ও পরিচালনায় বৈশ্বিক শিপিং কোম্পানি এ.পি. মোলারমায়ার্সকের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষরের প্রস্তুতি চলছে।

রাষ্ট্রদূত মিলার বলেন, ডেনমার্কের এই প্রতিষ্ঠান প্রায় ৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করে লালদিয়াকে এ অঞ্চলের অন্যতম আধুনিক টার্মিনালে উন্নীত করার পরিকল্পনা করছে।

বৈঠকে নির্বাচনী পরিবেশ, প্রার্থীদের যোগ্যতা ও মানবাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করার বিষয়েও আলোচনা হয়। সূত্র: বাসস

 

ট্রাম্প-শির মধ্যে উত্তেজনা কমার সম্ভাবনা ক্ষীণ

0

বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টােবর) দক্ষিণ কোরিয়ার গিয়ংজু শহরে অনুষ্ঠেয় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) সম্মেলনের ফাঁকে দুই দেশের শীর্ষনেতার এ বৈঠক ঘিরে বিশ্বজুড়ে আগ্রহ তৈরি হয়েছেবিশ্লেষকদের মতে, বৈঠকে কিছু ইতিবাচক অগ্রগতি হলেও, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের গভীর বাণিজ্যিক ও ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের সমাধান আপাতত দৃষ্টিগোচর নয়। বরং এ বৈঠক মূলত উত্তেজনা কমানোর জন্যই বেশি প্রাসঙ্গিক বলে মনে করছেন তারা। খবর আল জাজিরার।

ট্রাম্প ও শি-র সম্ভাব্য চুক্তির মূল বিষয়গুলো হলো—চীনের বিরল খনিজ রপ্তানির ওপর পরিকল্পিত নিষেধাজ্ঞা স্থগিত রাখা, যুক্তরাষ্ট্রের ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি প্রত্যাহার, চীনের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন ক্রয় বৃদ্ধি, মাদক তৈরিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক রপ্তানি রোধে যৌথ উদ্যোগ এবং টিকটক চুক্তিতে সম্মতি।

তবে এসব পদক্ষেপে সাময়িক স্বস্তি এলেও বিদ্যমান শুল্ক, নিষেধাজ্ঞা ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা বহাল থাকায় দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্কের মৌলিক পরিবর্তন ঘটবে না। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে চীনা পণ্যের ওপর গড়ে ৫৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ রয়েছে, আর চীনে মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্ক ৩২ শতাংশের কাছাকাছি।

ওয়াশিংটন ইতোমধ্যে শত শত চীনা প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে, যেগুলোকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি হিসেবে দেখা হচ্ছে। চীনও পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে মার্কিন কোম্পানিগুলোকে ‘অবিশ্বস্ত’ তালিকায় যুক্ত করেছে এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধাতু ও খনিজ রপ্তানিতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে।

এদিকে সেপ্টেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রপ্তানি ২৭ শতাংশ কমেছে, যা টানা ছয় মাসের মধ্যে সবচেয়ে বড় পতন। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে চীনে আমদানি কমেছে ১৬ শতাংশ।

বেইজিংয়ের রেনমিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ওয়াং ওয়েন মনে করেন, ‘চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মৌলিক দ্বন্দ্ব এখনো অমীমাংসিত। ভবিষ্যতে সম্পর্ক আরও খারাপ হতে পারে। তবে চীনের শক্তি ক্রমেই বাড়ছে এবং একসময় তা যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাবে।’

বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্প ও শি-র বৈঠকে আপাতত কোনো বড় চুক্তি না হলেও, উভয় পক্ষের সাময়িক সমঝোতা বৈশ্বিক অর্থনীতিতে কিছুটা স্থিতি আনতে পারে। তবে দুই দেশের সম্পর্কের মূল টানাপোড়েন – প্রযুক্তি, বাণিজ্য ও ভূরাজনীতির প্রতিযোগিতা – অদূর ভবিষ্যতে কমার সম্ভাবনা খুবই কম।

জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেনিস ওয়াইল্ডার বলেন, ‘বৈঠক থেকে কিছু ইতিবাচক বার্তা পাওয়া যেতে পারে, তবে এটি বাণিজ্যযুদ্ধের সমাপ্তি নয়। ট্রাম্পের সম্ভাব্য চীন সফর পর্যন্ত আলোচনা চলবে।’

ওয়াইল্ডার আরও বলেন, ‘চীন চায় পারস্পরিক শ্রদ্ধা, আর যুক্তরাষ্ট্র চায় আধিপত্য। এই বৈপরীত্য দূর না হলে সম্পর্কের প্রকৃত উন্নতি সম্ভব নয়।’

বিশ্ব স্ট্রোক দিবস আজ , কম বয়সীদের স্ট্রোক উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে

0

আজ (২৯ অক্টোবর), বিশ্ব স্ট্রোক দিবস। ‘প্রতিটি মিনিটই মূল্যবান’—এই প্রতিপাদ্যে এবার বিশ্বজুড়ে দিবসটি পালন করা হচ্ছে। বিশ্বজুড়ে প্রতিদিন লাখো মানুষ স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছেন। পরিসংখ্যান বলছে—প্রতি মিনিটবিশ্বের ৩০ জন মানুষ প্রথমবারের মতো স্ট্রোকে আক্রান্ত হন। স্ট্রোক হলে প্রতি মিনিটে মস্তিষ্কের প্রায় ১৯ লাখ কোষ মারা যায়। কম বয়সীদের মধ্যে মরণব্যাধি এ রোগের হার বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগ জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা।

স্ট্রোক কী?

স্ট্রোক ঘটে যখন মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় বা কমে যায়, ফলে মস্তিষ্কের কোষে অক্সিজেন পৌঁছায় না। কয়েক মিনিটের মধ্যেই কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে। সাধারণত দুই ধরনের স্ট্রোক দেখা যায়:

ইসকেমিক স্ট্রোক: রক্তনালিতে ব্লক বা জমাট বাঁধা রক্তের কারণে হয়।

হেমোরেজিক স্ট্রোক: মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের কারণে হয়।

এর মধ্যে ইসকেমিক স্ট্রোকে মস্তিষ্কের কোনো অংশে রক্ত সঞ্চালন কমে গেলে কোষগুলো অক্সিজেনের অভাবে নষ্ট হতে থাকে। তবে দ্রুত চিকিৎসা নিলে রক্তপ্রবাহ পুনরুদ্ধার করে অনেক কোষ রক্ষা করা সম্ভব।

ঢাকায় বর্তমানে জাতীয় নিউরোসায়েন্স ইনস্টিটিউট ও ল্যাবএইড হাসপাতালে স্ট্রোক চিকিৎসার দুটি আধুনিক ব্যবস্থা চালু রয়েছে। সেগুলো হলো—IV Thrombolysis (স্ট্রোকের সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে প্রয়োগযোগ্য) ও Mechanical Thrombectomy (৯ ঘণ্টার মধ্যে প্রয়োগযোগ্য)।

নিউরো বিশেষজ্ঞ ডা. জালাল উদ্দীন রুমি বলছেন, যত দ্রুত রোগীকে শনাক্ত করে চিকিৎসা শুরু করা যায়, তত দ্রুত সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই সচেতনতা ও তাৎক্ষণিক পদক্ষেপই জীবন বাঁচানোর মূল চাবিকাঠি।

স্ট্রোকের প্রাথমিক লক্ষণ মনে রাখুন — “BE FAST”। এখানে B (Balance): হঠাৎ ভারসাম্য হারানো, E (Eyes): এক বা দুই চোখে ঝাপসা দেখা, F (Face): মুখ বেকে যাওয়া, A (Arm): এক হাত বা পা দুর্বল হয়ে যাওয়া, S (Speech): কথা জড়িয়ে যাওয়া এবং T (Time): দ্রুত হাসপাতালে যান।

চিকিৎসকদের পরামর্শ, স্ট্রোক প্রতিরোধের সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো সুস্থ জীবনযাপন, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা, ধূমপান ও অ্যালকোহল পরিহার, নিয়মিত ব্যায়াম এবং ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ।

তবে স্ট্রোক প্রতিরোধযোগ্য এবং চিকিৎসাযোগ্য— যদি আমরা সচেতন হই।

 

সরকার ভুয়া জুলাইযোদ্ধাদের তালিকা প্রকাশ করল

0

জুলাই আন্দোলনে যুক্ত না থেকেও জুলাইযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন ১০৪ জন। এসব ভুয়া ব্যক্তিকে চিহ্নিত করেছে সরকার। তাদের নামের গেজেট বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।এ নিয়ে মোট ১২৭ জনের গেজ

বাতিল হবে।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট জেলা কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে এ তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে।

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ময়মনসিংহ বিভাগে ২০ জন ভুয়া ও ১ জনের নামে দুবার গেজেট হয়েছে। সিলেট বিভাগে এ সংখ্যা যথাক্রমে ২৬ ও ১। চট্টগ্রাম বিভাগে ভুয়া ৩৪ জন এবং ৪ জনের নামে দুবার গেজেট রয়েছে। খুলনায় ভুয়া ৫ জন ও ৪ জনের নামে দুবার গেজেট, রংপুরে ২ জন ভুয়া, ঢাকায় ৭ জন ভুয়া ও ৭ জনের নামে দুবার গেজেট, রাজশাহীতে ৯ জন ভুয়া ও ৪ জনের নামে দুবার গেজেট এবং বরিশাল বিভাগে ২ জনের নামে দুবার গেজেট হয়েছে।

যেসব জুলাই-যোদ্ধার গেজেট বাতিল করতে সুপারিশ করা হয়েছে, তাদের মধ্যে—

ময়মনসিংহ বিভাগের ২০ জন হলেন নেত্রকোনার সৈয়দ তরিকুল ইসলাম (গেজেট নম্বর ৮০), মোহাম্মদ নুরুল আমিন (৮৮), তানভীর আহমেদ (১২১), আছিয়া খাতুন (১২৩), রুহুল আমিন (১২৭), মো. আমি হাসান রুপম (১২৯), মোহাম্মদ আকিব তালুকদার (১৪৬), মো. সুজন মিয়া (১৫৫), মো. ইমন শাহারিয়া (১৬৫), আশরাফুল ইসলাম জাসাম (১৭২), মুশফিকুর রহমান (১৯৭), মো. সজিব (১৯৮), সোহাগ মিয়া (১৯৯), রুবেল মিয়া (৩৬২), মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন (৩৬৩), রাব্বি হাসান শ্রীনি (৫৬৫), মোহাম্মদ আজহারুল ইসলামিক (৫৬৬), মো. আবু ফরিদ আহামেদ (৫৬৭), আফরিনা জান্নাত (৫৭০) ও মাজহারুল ইসলাম (৬৪৮)।

ঢাকা বিভাগের ৭ জন ভুয়া ও ৭ জন দ্বৈত গেজেটধারী হলেন: রাসেল (৬৭০), খন্দকার রাজ (১০৬৩), রাফিউল নাঈম (১১৬১), রাশেদুল ইসলাম অনিক (১১৬৩), আব্দুল্লাহ আল রাহাত (১১৬৬), মো. মঞ্জমুল আলম জিসান (১৯৩২), মো. সাইফুল ইসলাম শুভ (২৬৮২), রিয়াজুল হাসান (২৮৩৮), বেলায়াত হোসেন শাহীন (২৮৩৯), মুজবর মৃধা (৩৯৬৪), জিহাদ (৩৪১৩), মো. রফিকুল সরদার (৭৩৩), মো. মাসুদুর রহমান (৬৪৫), মোছা. রুমি (৩৪৩১) ও মো. রিয়াজ শরীফ (১৩৮২)।

চট্টগ্রাম বিভাগের ৩৪ জন ভুয়া জুলাই-যোদ্ধার তালিকায় রয়েছেন চট্টগ্রাম জেলার মো. শাগর (৩২৮), আবদুল্লাহ আল নোমান (৪৬৯), নাইম উদ্দীন শাঈদ (৪৯২), মোহা. শরিফুল ইসলাম (৫১৫), শাহাদাত ইকবাজ তাহনি (৫২১), তাহমিনা ইকরার তারকি (৫২২), মাহাবী তাজওয়ার (৫৩৪), জসিম উদ্দিন (৫৪২), মো. আতিকুল ইসলাম (৫৫২), মো. ইয়াছিন (৫৬০), আরফাতুল ইসলাম (৫৯৫), ফরহাদ আলম (৬০১), মোদাসাদ সাহাদ কবির এমরান (৬০৩), মুনজামিরুল হক চৌধুরী মামুর (৬১৬), পঠন চন্দ্র নাথ (৬২২), মিশকাত-আলম রিয়াদ (৬৭৫), মো. এমরান (৭৯৭), মাহাম্মদ সাগর (৭৬৮), নুরুল্লাহ (৭৮৯), সোহাম্মদ রাফি (৭৯৯), ফয়সাল মোহাম্মদ শিয়াস (৮০২), মোছা. ইছনিয়া আকতার (৮২৪), মো. মাঈনুদ্দীন (৮২৫), সাইমন (৯৭৩), মো. আরিফ (১৯৭৬), রাসেল (১৯৮৬), রমজান আলী (৯৮৭), মাহিম চৌধুরী (৯৯৯), রিফাত বিন আল (১৯৯৯)।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্পৃক্ত না হয়েও অনেকেই জুলাই-যোদ্ধার তালিকায় থেকে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এরপর ভুয়া প্রমাণিতদের তালিকা থেকে বাদ দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম (বীর প্রতীক)।

মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ‌‌‘ক’ শ্রেণিতে (অতি গুরুতর আহত) ৬০২ জন, ‘খ’ শ্রেণিতে (গুরুতর আহত) ১১১৮ জন ও ‘গ’ শ্রেণিতে (আহত) ১২ হাজার ৮০ জনসহ মোট ১৪ হাজার ৬৩৬ জনের নাম গেজেটভুক্ত করা হয়। নিহত হন ৮৪৪ জন, যার মধ্যে ৮ জনের গেজেট ইতোমধ্যে বাতিল করা হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ও জুলাই গণ অভ্যুত্থান অধিদপ্তরের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফারুক হোসেন বলেন, যাদের নামে অভিযোগ ছিল, সেসব বিষয়ে যাচাই-বাছাই করে প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাদের গেজেট বাতিল করা হবে এবং গেজেট বাতিলের পর তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গেজেট বাতিলের কাজ চলমান রয়েছে।

৯৭ দিন পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলো মাইলস্টোন শিক্ষার্থী নাভিদ

0

সোমবার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের চিকিৎসকরা তাকে ছাড়পত্র দেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের যুগ্ম পরিচালক ডা. মারুফুল ইসলাম বলেন, গত ২১ জুলাই ওই ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় নাভিদের শরীরের ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। ঘটনার পরদিন সিএমএইচ থেকে তাকে বার্ন ইনস্টিটিউটে আনা হয়। সে সময় ক্রমাগত তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছিল। তাই পরিবারকে পরপর দুইবার মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছিল—যেকোনো সময় দুঃসংবাদ আসতে পারে।

তবে চিকিৎসকরা হাল ছাড়েননি জানিয়ে তিনি বলেন, মোট ২২ দিন নাভিদ আইসিইউতে ভর্তি ছিল। এর মধ্যে ১০ দিন তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল। এরপর ৩৫ দিন ছিল হাই ডিপেনডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ)। পরবর্তীতে ৪০ দিন কেবিনে থাকার পর সোমবার সুস্থ হয়ে হাসিমুখে বাড়ি ফিরেছে সে।

ডা. মারুফুল ইসলাম আরও বলেন, নাভিদের মোট ৩৬ বার ছোট-বড় অপারেশন হয়েছে। শরীরের ক্ষতস্থানে চামড়া প্রতিস্থাপন করা হয়েছে ৮ বার, যা এই দুর্ঘটনায় অন্য কোনো দগ্ধ রোগীর ক্ষেত্রে হয়নি।

ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসির উদ্দিন বলেন, নাভিদকে যেদিন এখানে আনা হয়, সেদিন সে বারবার বাঁচার আকুতি জানাচ্ছিল, ‘আমাকে বাঁচান, আমি কি বাঁচব?’ দুর্ঘটনায় পুড়ে যাওয়ার পর তার ফুসফুসে পানি জমেছিল। এজন্য তাকে উপুড় করে শুইয়ে লাইফ সাপোর্টে চিকিৎসা দিতে হয়েছে, যা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং ছিল। সেই অবস্থা থেকে সে এখন সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে।

তিনি আরও জানান, ভয়াবহ ওই দুর্ঘটনায় এখনো পাঁচজন দগ্ধ শিক্ষার্থী ইনস্টিটিউটে ভর্তি রয়েছে। তবে তারাও ভালো আছে। আশা করা যাচ্ছে, সপ্তাহখানেকের মধ্যেই তারাও বাড়ি ফিরবে।

দীর্ঘ ৯৭ দিন পর ছেলে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরায় চিকিৎসকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন নাভিদের বাবা মিজানুর রহমান। পাশাপাশি তিনি দেশবাসীর কাছে ছেলেসহ ভয়াবহ ওই দুর্ঘটনায় হতাহতদের জন্য দোয়া চেয়েছেন।

উল্লেখ্য, গত ২১ জুলাই দুপুর সোয়া ১টার দিকে রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দোতলা ভবনে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান আছড়ে পড়ে। মুহূর্তেই দাউ দাউ করে আগুন ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। সেদিনের সেই আগুনে পুড়ে ও ধ্বংসাবশেষে চাপা পড়ে স্কুলের বহু শিক্ষার্থী ও শিক্ষক প্রাণ হারান

কিভাবে চিয়া সিড খেলে বেশি উপকার,গোটা নাকি গুঁড়ো,

0

ওজন কমানো থেকে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ চিয়া সিডের পুষ্টিগুণ enumerable। ফাইবার, প্রোটিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ এই ছোট কালো-সাদা দানাগুলোকে অনেকেই জলে ভিজিয়ে খায় বা টক দইয়ের সঙ্গমেশিয়ে খান। তবে সঠিকভাবে চিয়া সিড খেলে তার উপকারিতা আরও বেড়ে যায়।

পুষ্টিবিদ জানান, চিয়া সিড কাঁচা খেলে পুষ্টি শোষণ হয় কম। সবচেয়ে বেশি উপকার পেতে হলে এটি রোস্ট করে গুঁড়ো করে খাওয়া উচিত। এতে ১৫ মিনিট আগে জলে ভিজানোর প্রয়োজনও পড়ে না।

তিনি আরও বলেন, চিয়া সিড শোষণক্ষমতা বেশি হওয়ায় এর সঙ্গে পর্যাপ্ত জল পান করতে হবে। জল কম খেলে শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে যেতে পারে।

চিয়া সিড খাওয়ার সহজ কিছু উপায়:

চিয়া পুডিং: আধা গ্লাস দুধে এক চামচ চিয়া সিড ও মধু মিশিয়ে সারারাত ফ্রিজে রাখুন। সকালে ব্রেকফাস্ট হিসেবে খান।

স্মুদি: ওটস, কলা, আমন্ড, দই বা দুধ দিয়ে স্মুদি বানিয়ে এক চামচ চিয়া সিড মেশানো যায়। ফলের রসেও ব্যবহার করা সম্ভব।

চিয়া সিডের লাড্ডু: রোস্টেড চিয়া সিড ও বিভিন্ন বাদাম গুঁড়ো করে, খেজুর পেস্টের সঙ্গে মিশিয়ে ছোট বল আকারে তৈরি করুন। এটি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস হিসেবে খাওয়া যায়।

পুষ্টিবিদরা মনে করাচ্ছেন, চিয়া সিডের সঠিক ব্যবহার ও পর্যাপ্ত জল পান স্বাস্থ্য লাভের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

 

ফার্মগেট মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে মৃত্যুর ঘটনায়,ক্ষতিপূরণ দাবি  ১০ কোটি টাকা 

0

মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) ঢাকা দায়রা জজ আদালতের আইনজীবী এনামুল হক নবীন ডাকযোগে সেতুমন্ত্রণালয়ের সচিব বা সিনিয়র সচিব এবং ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি) এই নোটিশটি পাঠান।

আইনজীবী নবীন জানান, নোটিশ পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে কালামের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ ও চাকরির ব্যবস্থা না করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে মর্মে আইনি নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।

এর আগে গত রোববার (২৬ অক্টোবর) ফার্মগেটে মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পিলার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নিচে পড়লে আবুল কালাম নামে ওই ব্যক্তি নিহত হন। সোমবার তার মরদেহ শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার ঈশ্বরকাঠী গ্রামের বাড়িতে পৌঁছানোর পর জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হয়।

উল্লেখ্য, এই মর্মান্তিক ঘটনায় সরকারের পক্ষ থেকে নিহত ব্যক্তির পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা এবং পরিবারের সদস্যকে মেট্রোরেলে চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল।

এদিকে, মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান নিয়ন্ত্রণ এবং নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে দায়ের করা এক রিটের আদেশের জন্য বুধবার দিন ধার্য করেছেন বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি আসিফ হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ।

রিটে মেট্রোরেলের রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম যথাযথভাবে তদারকির জন্য একটি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে, পাশাপাশি দেশের সব ফ্লাইওভারের নিরাপত্তা ও রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করার জন্যও দিকনির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

 

টোল প্লাজায় বিআরটিসির একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন

0

মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর ১২টার সময় এ ঘটনা ঘটে। গৌরনদী হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আমিনুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেনবাসটির চালক মো. শাহজালাল জানান, সকাল ১১টায় যাত্রী নিয়ে বরিশাল থেকে খুলনার উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। পথে উজিরপুরের ইচলালী টোল প্লাজায় আসলে যাত্রীরা বাসে ধোঁয়া দেখে চিৎকার শুরু করেন। গাড়ি থামালেই আগুনের কুণ্ডলী দেখতে পাই। তবে সকল যাত্রী নিরাপদে গাড়ি থেকে নামতে সক্ষম হয়েছেন।

উজিরপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ইউনিট অফিসার আব্দুর রশিদ জানান, খবর পেয়ে এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছি। এ ঘটনায় কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুস সালাম বলেন, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। রাস্তায় যান চলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছি। হতাহতের কোন খবর পাওয়া যায়নি। আগুনের ঘটনায় ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে দুই পাশে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়। ২ ঘণ্টা পরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।

 

পায়ে হেঁটে ১৫০ কিলোমিটার পরিভ্রমনে গোবিপ্রবির ২ গার্ল-ইন-রোভার

0

সোমবার সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে কোটালিপাড়া উপজেলা পরিষদ থেকে প্রথমবারের মতো গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় রোভার স্কাউট গ্রুপ থেকে ২ জন গার্ল-ইন-রোভার কোটালিপাড়া উপজেলা পরিথেকে পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র, পটুয়াখালী পর্যন্ত পায়ে হেঁটে ১৫০ কিলোমিটার পথ পরিভ্রমণ করছে।

গার্ল-ইন-রোভারদের মধ্যে রয়েছেন ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের মনোবিজ্ঞান বিভাগের ফারিহা এবং ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মিস শামিমা আক্তার। তাদের সঙ্গে কোটালিপাড়া আদর্শ সরকারি কলেজ রোভার স্কাউট গ্রুপের আরও ২ জন গার্ল-ইন-রোভার যুক্ত হবেন।

আগামী ৫ দিন পায়ে হেঁটে ৩১ অক্টোবর পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র, পটুয়াখালীতে তাদের পরিভ্রমণ শেষ হবে। যাত্রাপথে তারা উজিরপুর, বরিশাল, বরগুনা-আমতলী, পটুয়াখালী এবং সর্বশেষ পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রে যাত্রাবিরতি করবে।

প্রেসিডেন্টস রোভার স্কাউট অ্যাওয়ার্ড অর্জনের লক্ষ্যে ছয়টি পারদর্শিতা ব্যাজের অন্তর্ভুক্ত একটি হলো পরিভ্রমণকারী ব্যাজ। এই পরিভ্রমণকারী ব্যাজ অর্জনের লক্ষ্যে তারা ১৫০ কিলোমিটার পথ পরিভ্রমণ করবে। এছাড়াও অন্যভাবে পরিভ্রমণ করার নিয়মও রয়েছে। যাত্রাপথে তারা বিভিন্ন স্থানের ভৌগোলিক অবস্থান, কৃষি, সংস্কৃতি, আর্থ-সামাজিক অবস্থা ইত্যাদি বিষয়ে পর্যবেক্ষণ করবে। পাশাপাশি সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিতেও কাজ করবে—যেমন মেয়েদের টিটেনাস (টিটি) টিকা সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি এবং মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে কাজ করবে।

গার্ল-ইন-রোভার ফারিহা বলেন, “পরিভ্রমণ হচ্ছে এমন একটি পদযাত্রা যা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞ করে তোলে। মূলত সকল বাধা-বিঘ্ন পার করে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সাহায্য করে। এছাড়া আমরা বিভিন্ন সচেতনতা মূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে সমাজে ভ্রান্ত ধারণা পরিবর্তন করে সুস্থ, সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে অংশ নিতে পারব।”

এত সংখ্যক আসামির জামিন, ব্যাখ্যা চাইলেন প্রধান বিচারপতি

0
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ

মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মোয়াজ্জেম হোসেনহাইকোর্ট বিভাগের এ তিন বিচারপতি হলেন আবু তাহের সাইফুর রহমান, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি জাকির হোসেন।

এদিকে জামিন দিতে চাপ দেওয়ায় জুলাই-আগস্টের একটি হত্যা মামলার আসামি আব্দুল হক প্রামাণিকের জামিন শুনতে বিব্রতবোধ করেছেন আপিল বিভাগ।