শনিবার, ডিসেম্বর ২৭, ২০২৫
শনিবার, ডিসেম্বর ২৭, ২০২৫
14 C
Dhaka

১১ টি অভ্যাস মস্তিষ্ককে দীর্ঘকাল সচল রাখতে পারে

0

হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল ও ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ নিউরোলজিক্যাল ডিজঅর্ডার্স অ্যান্ড স্ট্রোকের মতোবিশ্ববিখ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্য অনুযায়ী, আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের অন্তত ১১টি অভ্যাস মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দিচ্ছে এবং আলঝেইমার্স বা ডিমেনশিয়ার মতো কঠিন রোগের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।

মস্তিষ্কের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে অপর্যাপ্ত ঘুমকে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন অন্তত ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন ঘুমের প্রয়োজন। ঘুমের সময় মস্তিষ্ক বিষাক্ত পদার্থ পরিষ্কার করে নতুন কোষ তৈরি করে। কিন্তু ঘুম কম হলে কোষ গঠন বাধাগ্রস্ত হয়, যার ফলে মনোযোগ কমে যায় ও মেজাজ খিটখিটে হয়ে ওঠে। ঘুমানোর সময় মাথা ঢেকে রাখা আরও একটি বিপজ্জনক অভ্যাস, কারণ এতে মস্তিষ্কে অক্সিজেনের ঘাটতি তৈরি হয়।

শুধু ঘুম নয়, সকালের নাস্তা এড়িয়ে যাওয়াও সমান ক্ষতিকর। সারারাত না খেয়ে থাকার পর সকালে পুষ্টি না পেলে রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যায়, যা দীর্ঘমেয়াদে মস্তিষ্কের কোষের কার্যকারিতা নষ্ট করে দেয়।

আমাদের মস্তিষ্কের ৭৫ শতাংশই পানি, তাই পর্যাপ্ত পানি পান না করলে মস্তিষ্কের টিস্যু সংকুচিত হয়ে যৌক্তিক চিন্তার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। পাশাপাশি অতিরিক্ত মানসিক চাপ এবং সারাদিন শুয়ে-বসে থাকার অভ্যাস মস্তিষ্কের ফ্রন্টাল কর্টেক্সকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। কায়িক শ্রমের অভাব ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়, তাই নিয়মিত হাঁটাচলা ও ব্যায়াম করা অপরিহার্য। আধুনিক যুগে প্রযুক্তির ওপর অতি-নির্ভরশীলতাও মস্তিষ্কের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সবকিছু গুগল সার্চ করার প্রবণতা আমাদের নিজস্ব চিন্তাশক্তি ও স্মরণশক্তিকে দুর্বল করে দিচ্ছে। স্মৃতিশক্তি শাণিত রাখতে শব্দজট বা পাজল মেলানোর মতো বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা জরুরি।

উচ্চশব্দে গান শোনা বা দীর্ঘক্ষণ হেডফোন ব্যবহার শ্রবণশক্তির স্থায়ী ক্ষতির পাশাপাশি মস্তিষ্কের টিস্যুকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। এছাড়া সামাজিক মেলামেশা বন্ধ করে একা থাকা কিংবা সারাক্ষণ নেতিবাচক চিন্তা করা মস্তিষ্কে ক্ষতিকর প্রোটিন জমতে সাহায্য করে, যা পরবর্তীকালে স্মৃতিভ্রংশের কারণ হয়। পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের অভাব বা অন্ধকার ঘরে সময় কাটানোও মস্তিষ্কের ওপর বিরূপ চাপ সৃষ্টি করে; বিশেষ করে সূর্যের আলোর অভাব বিষণ্নতা তৈরি করতে পারে।

খাদ্যাভ্যাস এবং লাইফস্টাইলও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। অতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড, চিনিযুক্ত পানীয় বা পরিমাণের চেয়ে বেশি খাবার খেলে মস্তিষ্কের ধমনীতে রক্তপ্রবাহ কমে যায়। একই সঙ্গে ধূমপান ও মদ্যপান মস্তিষ্কের হিপোক্যাম্পাস বা স্মৃতি জমানোর অংশটির বিকাশ রুখে দেয়।

সবশেষে, বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় উদ্বেগ হলো অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম। মোবাইল বা কম্পিউটারের পর্দার সামনে দীর্ঘ সময় কাটানো, বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে সেরিব্রাল কর্টেক্স পাতলা করে দেয় এবং ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের কারণে টিউমারের ঝুঁকি তৈরি করে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অভ্যাসগুলো পরিবর্তন করে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গ্রহণ করলেই কেবল মস্তিষ্ককে দীর্ঘকাল সচল ও প্রাণবন্ত রাখা সম্ভব।

 

বিএনপি তারেক রহমানকে সংবর্ধনা দেওয়ার অনুমতি পেল

0
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান

আগামী বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দীর্ঘ ১৭ বছর লন্ডনে নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে দেশে ফিরবেন তারেকরহমান। ওই দিন রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফিট এলাকায় তাঁকে সংবর্ধনা দিতে এক বিশাল সমাবেশের আয়োজন করবে বিএনপি।

এই অনুষ্ঠান আয়োজনের অনুমতি দিয়েছেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বরাবর অনুমতিপত্র প্রদান করে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন তিনি।

আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের স্টাফ জাহিদ হোসেন চিঠিটি পৌঁছে দেন। চিঠিটি গ্রহণ করেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য (দপ্তরের দায়িত্বে থাকা) সাত্তার পাটোয়ারী।

ক্যান্ডি ও নুয়ারা এলিয়ার কিছু এলাকায় আগাম ভূমিধসের জরুরি বার্তা

0

রোববার (২১ ডিসেম্বর) হাইকমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বার্তা দেওয়া হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, শ্রীলঙ্কার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ আগামী ২৪ ঘণ্টার জন্য ক্যান্ডি ও নুয়ারা এলিয়ার কিছু এলাকায় সর্বোচ্চ মাত্রার ‘লেভেল-৩ (রেড)’ আগাম ভূমিধস সতর্কীকরণ বার্তা জারি করেছে। এছাড়া, বাদুল্লা, কুরুনেগালা ও মাতালের আরও কিছু জায়গায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ‘লেভেল-২ (আম্বর)’ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আমরা বাংলাদেশি পর্যটকসহ সকলকে অনুরোধ করছি- অনুগ্রহ করে শান্ত থাকুন, নিরাপদ আশ্রয়ে অবস্থান করুন এবং স্থানীয় প্রশাসন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুসরণ করুন। আপনাদের নিরাপত্তাই আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।

 

রাবির ৬ ডিনের দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ

0
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যাল
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যাল

রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে উপাচার্যের সঙ্গে এক সভায় তারা এই অপারগতার বিষয়টি জানান।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাবি জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক ড. মো. আখতার হোসেন মজুমদার। তিনি বলেন, গত ১৭ ডিসেম্বর তাদের দায়িত্বের মেয়াদ শেষ হয়েছে। এরপর থেকে উপাচার্যের নির্দেশনা অনুযায়ী তারা রুটিন দায়িত্ব পালন করছিলেন। আজ উপাচার্যের সঙ্গে হওয়া সভায় তারা দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করেছেন। এ বিষয়ে আগামীকাল হয়তো উপাচার্য একটি সিদ্ধান্ত জানাবেন।

অপারগতা প্রকাশ করা এই ছয় ডিন হলেন- আইন অনুষদের অধ্যাপক ড. আবু নাসের মো. ওয়াহিদ, বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক ড. নাসিমা আখতার, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের অধ্যাপক ড. এ এস এম কামরুজ্জামান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক ড. এস এম একরাম উল্লাহ, প্রকৌশল অনুষদের অধ্যাপক ড. বিমল কুমার প্রামাণিক ও ভূ-বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক ড. এ এইচ এম সেলিম রেজা।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ১২টি অনুষদের মধ্যে ছয়টিতে আওয়ামী লীগপন্থি ‘হলুদ প্যানেল’-এর প্রার্থীরা ডিন হিসেবে নির্বাচিত হন। গত বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) তাদের মেয়াদ শেষ হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি অনুযায়ী নতুন নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত তাদের দায়িত্ব পালন অব্যাহত রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন উপাচার্য।

অন্যদিকে গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এসব ডিনের পদত্যাগের দাবি জানান রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তাদের পদত্যাগপত্র লিখে নিয়ে এসে স্বাক্ষর সংগ্রহেরও চেষ্টা করেন তিনি। তবে এদিন এই ছয়জন ডিনের কেউই ক্যাম্পাসে উপস্থিত ছিলেন না।

একই দাবিতে দুপুরের দিকে এই ছয় ডিনের কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দেন রাকসু ও সিনেটের কয়েকজন প্রতিনিধিসহ কিছু শিক্ষার্থী। পরে তারা উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যের দপ্তরসহ বিভিন্ন দপ্তরেও তালা দেন। একপর্যায়ে তাদের সঙ্গে যোগ দেন রাবি শাখা ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা। বিকেলের দিকে এ বিষয়ে সভা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানালে আন্দোলনকারীরা তালা খুলে দেন।

আজ শুরু হচ্ছে ‘ভোটের গাড়ির’ প্রচারণা

0

সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে ভিডিওবার্তার মাধ্যমে ‘ভোটের গাড়ি’ উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) সংশোধিত এক তথ্য বিবরণীতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, তথ্য উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।

নেই পর্যাপ্ত সতর্কতা ও প্রস্তুতি ,বজ্রপাতে ১৫ বছরে ২ হাজার মৃত্যু

0

রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘ব্রিজিং সায়েন্স উইদ কমিউনিটিজ: ডেভেলপিং অ্যাকমিউনিটি-বেজড লাইটনিং আর্লি ওয়ার্নিং সিস্টেম ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণার জাতীয় শেয়ারিং অনুষ্ঠানে এ তথ্য উঠে আসে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর (বিএমডি) ও প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ যৌথভাবে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করে।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে দেশে বজ্রপাতে প্রায় ২ হাজার মানুষের মৃত্যু এবং ১ হাজার ৩০০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। বজ্রপাতের প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে গ্রামীণ কৃষক ও জেলে কমিউনিটির ওপর, বিশেষ করে সুনামগঞ্জসহ হাওর অঞ্চলে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আশরাফ উদ্দিন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে প্রতিবছর বজ্রপাতে প্রায় ৩০০ মানুষের মৃত্যু হলেও দীর্ঘদিন ধরে এটি দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় যথাযথ গুরুত্ব পায়নি। এই গবেষণা বৈজ্ঞানিক পূর্বাভাসকে কমিউনিটি-কেন্দ্রিক জীবনরক্ষাকারী পদক্ষেপে রূপান্তরের দিকনির্দেশনা দিয়েছে।

তিনি সতর্কবার্তা দ্রুত মাঠপর্যায়ে পৌঁছাতে আন্তঃসংস্থাগত সমন্বয়ের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক ও ওয়ার্ল্ড মেটিওরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনে (ডব্লিউএমও) বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মো. মোমেনুল ইসলাম।

তিনি বলেন, বিএমডির বৈজ্ঞানিক তথ্য উচ্চঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করতে সহায়তা করে, তবে শুধু বিজ্ঞানই যথেষ্ট নয়। কমিউনিটির আস্থা, সহজবোধ্য যোগাযোগ ও শক্তিশালী সমন্বয়ের মাধ্যমে সতর্কবার্তাকে কার্যকর করতে হবে।

গবেষণায় দেখা গেছে, বজ্রপাতকে ঝুঁকি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হলেও কমিউনিটি পর্যায়ে প্রস্তুতি অত্যন্ত কম। জরিপকৃত পরিবারের অর্ধেকের বেশি বজ্রপাতজনিত মৃত্যু বা আঘাতের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন। প্রায় ৭৭ শতাংশ উত্তরদাতা সতর্কবার্তার সময় (লিড টাইম) সম্পর্কে অবগত নন এবং ৯৬ শতাংশ কখনো বজ্রপাত বিষয়ক মহড়ায় অংশ নেননি। এর ফলে নারী, যুব, প্রতিবন্ধী ও স্বল্প-শিক্ষিত জনগোষ্ঠী বেশি ঝুঁকির মুখে পড়ছে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশে নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এইচ. ই. হ্যাকন অ্যারাল্ড গুলব্র্যান্ডসেন জলবায়ু সহনশীলতা গড়ে তুলতে কমিউনিটি-নেতৃত্বাধীন ও প্রমাণভিত্তিক উদ্যোগের গুরুত্ব তুলে ধরেন। উন্নয়ন সহযোগীদের পক্ষে ইকো-এর প্রতিনিধি মোকিত বিল্লাহ অন্তর্ভুক্তিমূলক আগাম সতর্কতা ব্যবস্থায় টেকসই বিনিয়োগের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন।

পরে অনুষ্ঠিত প্যানেল আলোচনায় বজ্রপাত পূর্বাভাসের স্বল্প সময়, সীমিত রাডার কাভারেজ, দুর্বল যোগাযোগ ব্যবস্থা ও আশ্রয়কেন্দ্রের অভাবকে প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। আলোচকরা কমিউনিটি-কেন্দ্রিক সতর্কতা ব্যবস্থা, বহুমুখী যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহার এবং নিয়মিত সচেতনতামূলক কার্যক্রম জোরদারের সুপারিশ করেন।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০১৬ সালে বজ্রপাতকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হলেও পূর্বাভাস, সতর্কবার্তা প্রচার ও কমিউনিটি প্রস্তুতিতে এখনও ঘাটতি রয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে গবেষণাটি কমিউনিটি-ভিত্তিক বজ্রপাত আগাম সতর্কতা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানায়, যা বৈজ্ঞানিক পূর্বাভাসকে স্থানীয় জ্ঞান ও বিশ্বস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত করবে।

 

ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অতীতের মতোই দেশকে রক্ষা করবে

0
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। 
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। 

রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে বগুড়ার শহীদ টিটু মিলনায়তনে জেলা বিএনপি আয়োজিত জুলাই গণ-

অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে ডিজিটাল স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।

বক্তব্যের শুরুতেই গুলিতে প্রাণ হারানো ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির স্মৃতিচারণ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আজকে এই যে ওসমান হাদি শহীদ হয়েছেন, এই মানুষটিও কিন্তু গণতন্ত্রের পথেই ছিলেন। এই মানুষটিও কিন্তু আগামী নির্বাচনের একজন প্রার্থী ছিলেন। এটির মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে শহীদ ওসমান হাদী নিজেও গণতন্ত্রের বা ভোটের রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন। কাজেই আজকে শহীদ ওসমান হাদির প্রতি যদি সম্মান রাখতে হয় আমাদেরকে, জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ ও যোদ্ধাদের প্রতি যদি সম্মান রাখতে হয়, একাত্তরের শহীদদের প্রতি যদি সম্মান রাখতে হয়, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি যদি সম্মান রাখতে হয়, তাহলে আমাদের একটাই লক্ষ্য হতে হবে— দেশের মানুষের জন্য যেভাবে হোক শান্তি প্রতিষ্ঠা করা এবং দেশের জন্য কাজ করা দেশকে সামনে নিয়ে যাওয়া।

তিনি বলেন, দেশ এখন স্বৈরাচারের হাত থেকে মুক্ত। এই স্বাধীনতাকে অর্থবহ করতে হলে ধ্বংসস্তূপ থেকে দেশকে নতুন করে গড়ে তুলতে হবে।

এর আগে, বগুড়ায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে ডিজিটাল স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন করেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, জুলাই শহীদদের স্মরণে স্থাপিত হয়েছে এই ডিজিটাল স্মৃতিস্তম্ভ। জুলাই আন্দোলনে আমরা যে সকল ভাইদেরকে হারিয়েছি, যারা শহীদ হয়েছেন, স্বাভাবিকভাবেই তারা এই প্রজন্মের তরুণ সদস্য ছিলেন। এই প্রজন্মের বা এই যুগের অন্যতম আবিষ্কার বা অন্যতম খুব পপুলার একটি মাধ্যম হচ্ছে আইটি মাধ্যম। ইন্টারনেট যেটিকে আমরা বলি। স্বাভাবিকভাবে এই ইন্টারনেটের সাথে আমাদের তরুণ প্রজন্ম যারা, এখন তাদের একটা খুব নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু, এই ইন্টারনেটের একটি সমস্যা হয়তো রয়ে গেছে। সেটা হচ্ছে ব্যয়বহুল। সবার জন্য অনেক সময় এফোর্ড করা সম্ভব হয়ে ওঠে না।

ইন্টারনেট সুবিধা তরুণদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার অঙ্গীকার করে তারেক রহমান বলেন, আল্লাহর রহমতে আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বাংলাদেশের মানুষের সমর্থনে সরকার গঠনে সক্ষম হলে আমরা এই ইন্টারনেট সেবাটাকে আরও সহজ করে আনতে চাই মানুষের জন্য। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের জন্য। যেমন, আজ আজিজুল হক কলেজে যে কানেকশনটা দেওয়া হয়েছে, এটি ফ্রি কানেকশন। যে কোনো সদস্য এক থেকে দেড় ঘণ্টা ফ্রি ইন্টারনেট পাবে। এক দেড় ঘণ্টা পরে সেটা ডিসকানেক্ট হয়ে যাবে। তখন আবার নতুন করে সে ওটাতে লগইন করতে পারবে। অর্থাৎ তার যতক্ষণ সময় সেটি করতে পারবে এবং এটির জন্য তাকে কোন পে করতে হবে না।

এ সময় দেশের আইটি পার্কগুলোর অব্যবস্থাপনা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, গত স্বৈরাচারের আমলে জনগণের অর্থ তসরুপ করার মাধ্যমে তারা কতগুলো ডিজিটাল পার্ক তৈরি করেছে দেশের বিভিন্ন জায়গায়। এই ডিজিটাল পার্কগুলোতে কিন্তু কোনও কাজ হয় না। ম্যাক্সিমাম বন্ধ হয়ে পড়ে আছে। আমরা এগুলোকে রিফারবিশ করবো।

স্বাস্থ্য খাতের সংস্কার নিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আমরা এক লাখ স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ করতে চাই। এক লাখের মধ্যে অন্তত ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ নারী স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ করতে চাই আমরা।

বিদেশে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি সম্পর্কে তিনি বলেন, আমরা তরুণদেরকে ভাষা শিক্ষা দেব। তাদেরকে বিভিন্ন প্রকার ট্রেনিং আমরা দেব, ওখানে সহজে যাতে সে চাকরি পেতে পারে। আমরা এভাবে পুরো পরিকল্পনা সাজাচ্ছি।

বক্তব্যের শেষে বিএনপির ৩১ দফা ও নতুন স্লোগানের ওপর জোর দিয়ে তারেক রহমান বলেন, মূল কথা হচ্ছে আমাদের মূল কাজ এখন একটাই— করবো কাজ, গরবো দেশ; সবার আগে বাংলাদেশ। এটাই হতে হবে আমাদের মূল লক্ষ্য। এটাই হতে হবে মূল টার্গেট।

অনুষ্ঠানে বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি জিয়াউল করিম বাদশার সভাপতিত্বে দলটির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ এবং অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

 

এবার পাকিস্তান, ভারতকে হারিয়ে এশিয়া কাপের শিরোপা জিতল

0

আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) ফাইনালে দুবাইয়ে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ৩৪৭রানের পাহাড় গড়ে পাকিস্তান। জবাব দিতে নেমে ২৬.২ ওভারে মাত্র ১৫৬ রানেই গুটিয়ে গেছে ভারত। ১৯১ রানের বড় জয়ে শিরোপার উৎসবে মেতে উঠেছে পাকিস্তান।

১৩ বছর পর যুব এশিয়া কাপের দ্বিতীয় শিরোপা পেল পাকিস্তান। এর আগে ২০১২ সালে ম্যাচ ড্র হওয়ায় শিরোপা ভাগাভাগি করেছিল এই ভারত-পাকিস্তানই। এবার এককভাবে শিরোপা নিজেদের করে নিল পাকিস্তান। এতে বড়দের ক্ষতে কিছুটা প্রলেপ পড়ল।

পাকিস্তানের এই শিরোপার নায়ক ওপেনার সামির মিনহাজ। ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে নেমে ইতিহাস গড়া ইনিংস খেলেন তিনি। সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে ডাবল সেঞ্চুরি মিসের কিছুটা আক্ষেপ থাকলেও জয়ের খুশি সেই আক্ষেপ কমিয়ে দেবে। শেষ পর্যন্ত ১৭২ রান করে ফেরেন তিনি। যুব এশিয়া কাপের ফাইনালে যা ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস।

টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি পাকিস্তানের। ৩১ রানে হারায় প্রথম উইকেট। ১৮ রান করে ফেরেন ওপেনার হামজা জাহোর। সেই ধাক্কা সামলে দ্বিতীয় উইকেটে উসমান খানকে নিয়ে ৯২ রানের জুটি গড়েন সামির। ৩৫ রান করে উসমান ফিরলে ভাঙে সেই জুটি।

পাকিস্তানের তৃতীয় উইকেট জুটিটা আরও বড়। আহমেদ হুসাইনকে নিয়ে এবার ১৩৭ রানের জুটি গড়েন সামির। হাফসেঞ্চুরি তুলে নিয়ে আহমেদ হুসাইন ফেরেন ৫৬ রানে।

এরপর আরও কিছুটা সময় উইকেটে ছিলেন সামির। যত সময় তিনি ছিলেন পুরো সময়ই শাসন করেছেন ভারতীয় বোলারদের। নিয়মিত হাঁকিয়েছেন চার-ছক্কা। আগ্রাসী ব্যাটিয়ে সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে ছুটছিলেন ডাবল সেঞ্চুরির দিকে। এর আগেই অবশ্য ফিরতে হয় তাকে। ১৭ চার আর ৯ ছক্কায় ১১৩ বলে ১৭২ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে ফেরেন তিনি।

এরপর আর অবশ্য পাকিস্তানের হয়ে ইনিংস বড় করতে পারেননি কেউই। সেটি নাহলে হয়তো চারশ ছুঁয়ে যেত পাকিস্তানের রান। তবুও যুব এশিয়া কাপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৩৪৭ রানের পুঁজি পায় পাকিস্তান।

জবাব দিতে নেমে পাকিস্তানের রানের পাহাড়ে চাপা পড়ে পিষ্ট হয়েছে ভারত। দ্বিতীয় ওভারেই ভারত প্রথম উইকেট হারায়। ৭ বলে ২ রান করা আয়ুশ মাহাত্রে শিকার হন আলী রেজার। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে ভারত।

আয়ুশ ফিরলেও একপ্রান্তে ঝড় তোলার আভাস দেন বৈভব সূর্যবংশী। তাকেও ফিরিয়ে জবাব দেন আলী রেজা। ১০ বলে ২৬ রান করা এই ওপেনারকে ফারহান ইউসুফের ক্যাচ বানান তিনি।

তিন নম্বরে নেমে প্রতিরোধের চেষ্টা করা অ্যারন জর্জ ফেরেন ৯ বলে ১৬ রান করে। মালয়েশিয়ার বিপক্ষে ইতিহাস গড়া অভিজ্ঞান কুন্ডুও এদিন দায়িত্ব নিতে পারেনি। ২০ বলে ১৩ রান করে ফিরেছেন তিনি।

১০ নম্বর ব্যাটার হিসেবে নেমে ঝড় তুলতে থাকেন দীপেশ দেবেন্দ্রন। দ্রুত গতিতে রান তুলতে থাকা এই ব্যাটারকে ফিরিয়ে ভারতের ইনিংসের লেজ কেটে দেন আলী রেজা। ১৬ বলে ৩৬ রান করা দেবেন্দ্রনকে ক্যাচ বানান আহমেদ হুসাইনের।

বাংলাদেশ ব্যাংক এবার আরও ৬ কোটি ডলার কিনল 

0

আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।আরিফ হোসেন খান বলেন, বাজারে এখন চাহিদার তুলনায় ডলারের সরবরাহ বেশি। রপ্তানিকারক ও প্রবাসীদের স্বার্থ রক্ষায় বাজারমূল্য ধরে রাখতে গত জুলাই থেকে ডলার কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এখন পর্যন্ত মোট ২৯৩ কোটি ১৫ লাখ ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে শুধু ডিসেম্বরে ৮০ দশমিক ৫৫ ডলার কিনা হয়েছে। আজ ডলার কেনা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ (এফএক্স) নিলাম কমিটির মাধ্যমে, মাল্টিপল প্রাইস অকশন পদ্ধতিতে। যেখানে এক ডলারের বিনিময় হার ছিল ১২২ টাকা ৩০ পয়সা।

এর আগে বিভিন্ন সময়ে দফায় দফায় ডলার কিনেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে গত ১৩ জুলাই ১৮টি ব্যাংক থেকে ১২১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কেনা হয়েছিল। গত ১৫ জুলাই একই দরে ৩১ কোটি ৩০ লাখ ডলার, ২৩ জুলাই ১২১ টাকা ৯৫ পয়সা দরে এক কোটি ডলার কেনা হয়েছিল। গত ৭ আগস্ট ১২১ টাকা ৪৭ পয়সা থেকে ১২১ টাকা ৫০ পয়সা দরে চার কোটি ৫০ লাখ ডলার, ১০ আগস্ট ১২১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার, ১৪ আগস্ট ১২১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ১৭ কোটি ৬৫ লাখ ডলার, ২৮ আগস্ট ১২১ টাকা ৬৬ পয়সা থেকে ১২১ টাকা ৭০ পয়সা দরে ১৪ কোটি ৯৫ লাখ ডলার, ২ সেপ্টেম্বর ১২১ টাকা ৭৫ পয়সা দরে চার কোটি ৭৫ লাখ ডলার, ৪ সেপ্টেম্বর ১২১ টাকা ৭৫ পয়সা দরে ১৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার, ৯ সেপ্টেম্বর ১২১ টাকা ৭৫ পয়সা দরে ২৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার কেনা হয়েছিল।

এছাড়া ১৫ সেপ্টেম্বর ১২১ টাকা ৭৫ পয়সা দরে ৩৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার, ২২ সেপ্টেম্বর ১২১ টাকা ৭৫ পয়সা দরে ১২ কোটি ৯০ লাখ ডলার, ৬ অক্টোবর ১২১ টাকা ৭৮ পয়সা থেকে ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ১০ কোটি ৪০ লাখ ডলার, ৯ অক্টোবর ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ১০ কোটি ৭০ লাখ ডলার, ২৪ অক্টোবর ১২২ টাকা ২৯ পয়সা দরে তিন কোটি ৮০ লাখ ডলার, ৯ ডিসেম্বর ১২২ টাকা ২৯ পয়সা দরে ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার, ১১ ডিসেম্বর ১২২ টাকা ২৯ পয়সা দরে ১৪ কোটি ৯০ লাখ ডলার, ১৫ ডিসেম্বর ১২২ টাকা ৩০ পয়সা দরে ১৪ কোটি ১৪ লাখ ডলার এবং ১৭ ডিসেম্বর ১২২ টাকা ৩০ পয়সা দরে ছয় কোটি ৭০ লাখ ডলার কেনা হয়।

কঠোর হস্তে দমন করতে হবে মবোক্রেসি : সালাহউদ্দিন আহমদ

0
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ

রবিবার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীতে গণমাধ্যম সম্পাদক ও সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায়তিনি এ মন্তব্য করেন। সালাহউদ্দিন আহমদ স্পষ্ট করে বলেন, কোনো অজুহাতেই আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া বরদাশত করা হবে না।

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলার প্রসঙ্গ টেনে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, কিছু গণমাধ্যমকে আগে থেকেই টার্গেট করা হয়েছিল। তিনি প্রশ্ন তোলেন, টার্গেট করা সত্ত্বেও কেন আগে থেকে সাবধানতা অবলম্বন করা হলো না? মবোক্রেসি কেন হচ্ছে? আসলে এগুলো সরকারের দুর্বলতা।